বাংলা ছাত্র শিক্ষক জোকস | Funny Student Teacher Jokes in Bengali


bangla chatro sikhok jokes featured bongquotes

ছাত্রজীৰন অমূল্য এবং জীবনের অন্যতম একটি সুখকর সময়. এই ছাত্রজীবন নিয়ে কিছু মজার জোকস রইলো. ভালো লাগলে পেজ টি শেয়ার করবেন.

Sharing Super Funny Jokes about Student life in Bengali, if you like this please share.

ছাত্র ও শিক্ষক নিয়ে দমফাটা হাসির জোকস | Hilarious Bengali Jokes about Student and Teacher

  • শিক্ষক: কে ”I lovE YOu” আবিঙ্কার করেছে ??
    ছাত্র.: CHina কোমপানী|
    শিক্ষক: (অবাক হয়ে) কীভাবে বুঝলে বাবা??
    ছাত্র: এর কোন GUARAntee নাই QUAlity ও নাই….|
    ….
    ….
    টিকলে সারাজীবন টিকে না টিকলে ২ দিন ও টিকে না…….
  • শিক্ষক:চোর সম্পর্কে একটা ভালো উদাহরণ দিতে পারবে?
    ছাত্র:চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। অতএব নিজের বুদ্ধি বাড়ানোর জন্য চোরকে সবসময় পালাতে দিতে হবে।
  • ক্লাস ওয়ানের বল্টুকে শিক্ষকের প্রশ্ন,
    শিক্ষকঃ বলতো বল্টু সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?
    বল্টুঃ হাতি স্যার!
    শিক্ষকঃ কেন?
    বল্টুঃ দেখেন না স্যার, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাত বের করে রাখে
  • একদিন শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন তার ছাত্রকে, ‘বলো তো দেখি, মুরগি কেন জিরাফের মতো লম্বা হয় না?’
    ছাত্র মাথা চুলকে বলল, ‘স্যার, তাহলে তো মুরগি ডিম পাড়ার সাথে সাথে ডিমটা মাটিতে পড়ে ফেটে যেত, আমাদের আর ডিম খাওয়া হতো না!’
  • শিক্ষক: যারা একেবারে গাধা বা নির্বোধ তারা ছাড়া সবাই বসে পড়ো। (সকল ছাত্র বসলেও একজন দাড়িয়ে আছে)
    শিক্ষক: কিরে, তুই গাধা নাকি নির্বোধ?
    ছাত্র: না স্যার, আপনি একা দাড়িয়ে আছেন এটা ভাল দেখাচ্ছেনা, তাই…
  • শিক্ষকঃ আচ্ছা সুমন বল তো একটা মোরগের ডিম টিনের চালে রাখা হল তখন কী হবে? সুমনঃ যে দিকে ঢালু ডিমটা সেদিকে গড়িয়ে পড়বে মাটিতে।
    শিক্ষকঃ গুড।
    এ সময় ক্লাসের আরিফ হাত তুলল।
    শিক্ষকঃ তুমি কী বলতে চাও?
    আরিফঃ স্যার, ডিমটা পড়বে না, শূণ্যে ভেসে থাকবে।
    শিক্ষকঃ মানে?
    আরিফঃ এটা মোরগের পাড়া ম্যাজিক ডিম তো, তাই।
  • শিক্ষক : কি রে মন খারাপ কেনো?
    ছাত্র : কৈ না তো সার
    শিক্ষক : আরে লজ্জা পাস না,বন্ধু ভেবে বলে ফেল
    ছাত্র : আর বলিস না দোস্ত তোর মেয়ে আমাকে আর আগের মতো ভালবাসে না!!!
    .
    .
    শিক্ষক বেহুশ
  • শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন…এক ছাত্র হঠাৎ দাড়িয়ে বলল..
    ছাত্র : স্যার স্যার….মুতব!
    স্যার : যা,তাড়াতাড়ি আসবি…যত্তসব।
    একটু পর আবার অন্য একজন ছাত্র দাড়িয়ে বলল…
    ছাত্র : স্যার….. মুতব!!
    স্যার রেগে গিয়ে :এই, তোদের মুখ দিয়ে কি প্রসাব বের হয় না?’
    ছাত্র : না স্যার,আপনার বের হয় ?’
  • শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের ¬ বলছেন কে কি হতে চায় ভবিষ্যতে-
    রানা : আমি পাইলট হতে চাই।
    সুমিত : আমি ডাক্তার হতে চাই।
    লিজা : আমি একজন ভালো মা হতে চাই।
    রোকন : আমি লিজাকে সাহায্য করতে চাই।!
  • শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন→→↓
    শিক্ষক : তুমি কি বলবে Dialog নাকি Paragraph?
    ছাত্র : Dialog বলব Sir.
    শিক্ষক : ঠিক আছে বলো।
    ছাত্র : শালা মারব এখানে লাশ পড়বে শসানে!!
    শিক্ষক : কি!
    ছাত্র : আমি তোর বাপ ফাটাকেষ্ট!
  • ছাত্র-শিক্ষক!!!
    Sir : যদি এমন একটা সময় আসে আগুন জ্বালানোর কিছুই না পাওয়া যায় তখন কিভাবে আগুন জ্বালাবে??
    বল্টু : স্যার এটাতো খুব সহজ !
    Sir : কিভাবে!!?
    বল্টু : স্যার চুলার মধ্যে রবি সিম দিয়া
    বলব জলে উঠো আপন শক্তিতে!
  • শিক্ষক আর ছাত্রের সাথে কথা হচ্ছে :
    শিক্ষক :কিরে কাল না তোর পরিক্ষা।এখনো গুরা-গুরি করস!!!
    ছাত্র :হ্যাঁ স্যার!!!কিন্তু একটা সমস্যা
    শিক্ষক:কি সমস্যা বল???
    ছাত্র :স্যার আমার বাল কেটে লাল করে দেন!!!
    শিক্ষক:কি!!!!হারামজাদা রাখ তোর বাপের কাছে বলতেছি।
    ছাত্র :আসলে স্যার আপনি যা ভাবছেন তা না!!
    শিক্ষক:কি তাহলে???আমার সাথে ইয়ার্কি!!
    ছাত্র :না স্যার.।আমার নাম করিম লাল।
    কিন্তু admit এ ভুল করে করিম বাল লিখছেন।
    তাই বলছিলাম যদি বাল কেটে লাল করে দিতেন!!!!
  • ছাত্র, ছাত্রী & শিক্ষক!!!
    ক্লাসে স্যার ছাত্র ছাত্রীদের বললঃ একটা গান করোতো’
    ছাত্র ছাত্রীঃ ok স্যার ।
    ছাত্রীঃ আতা গাছে তোতা পাখি, নারকেল গাছে ডাব ।
    ছাত্রঃ তোরে আমি বিয়া করবো, কি করবে তোর বাপ ??
    স্যারঃ It’s 100% Love.. Love.. Love.
  • শিক্ষক : তোমরা যদি কখনো দেখ কেউ পানিতে ডুবে যাচ্ছে,তখন সাথে সাথে তার চুল ধরে পানি থেকে উদ্ধার করবে।
    তখন একথা শুনে এক..
    ছাত্র বলল : স্যার আপনি যদি ডুবে যান তাহলে উদ্ধার করবো না।
    শিক্ষক : কেন?আমি আবার কি অপরাধ করলাম!
    ছাত্র : কারণ আপনার ছাদে তো মাল নেই।
    শিক্ষক : কি বলতে চাস হারামজাদা?
    ছাত্র : মানে,
    আপনার মাথায় তো চুল নেই।
  • দুই ছাত্র, মারামারি করছে
    শিক্ষক: এইতোরা মারামারি করছ কেনো?
    ১ম ছাত্র: স্যার, ও আমার গার্লফ্রেন্ডকে কিস করেছে!
    শিক্ষক:তোর গার্লফ্রেন্ডটা কে??
    ১ম ছাত্র: আপনার মেয়ে!
    শিক্ষক: থামলি কেনো?মার শালাকে…
  • দারূন শিক্ষক vs ছাত্র জোকস….
    শিক্ষক: তুমি H.S.C এর পূর্ন মিনিং বলো।
    ছাত্র: এতো এক্কেরে সোজা।H=হেডমাষ্টার,S= স্যান্ডেল,C= চুর।
    শিক্ষক ‘হারামজাদা শয়তান ছেলে’
    ছাত্র: জ্বী স্যার, আপনেরটাও ঠিক আছে!!!
    শিক্ষক:shokzzz_
    ছাত্র:rokzzz_
    [লুল]
  • স্যার- ৫টি ফুলের নাম বলো?
    ছাত্র- আপনার মেয়ে দেখতে বিউটিফুলহাসলে লাগে ওয়ান্ডারফুলফিগারটা কিন্তু হাউসফুলআমার নাম সাইফুলআমার শশ্বুর আশরাফুল
  • ছাত্র-শিক্ষক!!!
    কলেজের স্যার বলল – খাতায় সবাই নিজের ভালবাসার মানুষটির নাম লিখ।
    ছেলেরা ৫ সেকেন্ড এর মধ্যে খাতা জমা দিয়ে দিল কিন্তু……..
    মেয়েরা ৫ মিনিট পর বলল –
    লুজ পেপার please…..!!
    সবাই কি বুঝলেন …………
  • কে বেশি অলস শিক্ষক ছাত্রদের উদ্দেশে বললেন, ‘আমি ঠিক করেছি, তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে অলস যে, তাকে পড়া দিতে হবে না। কে সবচেয়ে অলস?
    ৪৯ জন ছাত্র হাত তুলল।
    স্যার হাত না তোলা ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি হাত তুলছ না কেন?’
    ছাত্র জবাব দেয় স্যার, হাত তুলতে কষ্টহয়।
  • শিক্ষকঃ কি নাম তোমার?
    ছাত্রঃ MP
    শিক্ষকঃ মানে কি
    ছাত্রঃ মদন পাল
    শিক্ষকঃ তোমার বাবার নাম কি?
    ছাত্রঃ MP-মানে মোহন পাল স্যার
    শিক্ষকঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা
    ছাত্রঃ MP
    শিক্ষকঃ এর মানে আবার কি??
    ছাত্রঃ মেট্রিক পাস
    শিক্ষকঃ কি কারনে চাকুরি দরকার?
    ছাত্রঃ MP-মানি প্রবেলেম
    শিক্ষকঃ আপনি এখন আসুন
    ছাত্রঃ আমার রেজাল্টটা স্যার??
    শিক্ষকঃ MP
    ছাত্রঃ মানে স্যার?
    শিক্ষকঃ মেন্টালি পাংচার!
  • শিক্ষক:তোর ইংরেজি পড়াটা বল
    ছাত্র:Aতে আপেল আমি খাব পাইরে,Bতে বাতের ব্যথা ঐ যে,Cতে খেতা গেছে ছিইরে,Dতে মার ডাইল রান্না এখন ও হয় নাই
  • মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
    মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।যে সবার আগে লিখতে পারবে তার জন্য আছে পুরস্কার ।
    সবার আগে রাজুঃ My penis in your hand.
    মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
    রাজুঃ সরি ম্যাডাম, তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।

Also Checkout, 200+ Beautiful Friendship quotes for your best friend

বদমাস ছাত্র ও শিক্ষক এর হাসির কথোপকথন | Naughty Student and Teacher Jokes in Bengali

  • শিক্ষকঃ বলত এভারেস্ট কোথায়?
    ছাত্রঃ জানি না।
    শিক্ষকঃ এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালেই সব জানতে পারবে!
    ছাত্রঃ কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
  • শিক্ষকঃ মাহীন, বলোতো এসিসি তে কি হয়?
    মহীঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল, স্যার।
    শিক্ষকঃ ভালো। এবার অনিক তুমি বলো বিবি তে কি হয়?
    অনিকঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার।
    শিক্ষকঃ খুব ভালো, এবার রকি তুমি বল, ইএসপিএন এ কি হয়?
    রকিঃ সারাদিন শুধু খেলা হয় স্যার।
  • একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।
    শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?
    ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।
    শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?
    ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।
  • গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।
    ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।
    শিক্ষকঃ কেনো?
    ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?….
  • স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।
    স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’
    রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!
    স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?
    রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’
  • শিক্ষক : ৫টা ফুলের নাম বলো?
    ছাত্র : ৩টা গোলাপ আর ২ টা জবা।
  • শিক্ষিকা : লেখো ৫৫।
    ছাত্রী : কিভাবে মিস?
    শিক্ষিকা: প্রথমে একটা ৫ লেখো তারপর আরেকটা ৫।
    ছাত্রী একটা ৫ লিখে থেমে গেলো।
    শিকিা : কি হলো?
    ছাত্রী : কোনপাশে লিখবো বাঁপাশে না ডানপাশে?
  • শিক্ষকঃ বলো তো, কোনটি আমাদের জন্য অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ, সূর্য না চাঁদ?
    ছাত্রঃ চাঁদ, স্যার।
    শিক্ষক(অবাক হয়ে): কেন?
    ছাত্রঃ চাঁদ আমাদের রাতে আলো দেয় যখন আমাদের প্রয়োজন হয় কিন্তু সূর্য দিনে দেয় যখন আমাদের প্রয়োজন নেই।
  • শিক্ষকঃ শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন ।
    ছাত্রঃ কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারতো না?
  • স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
    স্যারঃ মিঠু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
    মিঠুঃ গরু? গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!!
  • পরীক্ষার হল থেকে এক ছেলে স্যারের অনুমতি নিয়ে টয়লেটে গেলো। টয়লেটে আগেই একটা বই রাখা ছিলো, প্রশ্নের উত্তর বের করে পড়ে আসতে আসতেই অনেকক্ষণ দেরি হয়ে গেল তার। ফিরে আসতেই স্যার কষে ধমক লাগালেন।
    -কী ব্যাপার, টয়লেট থেকে আসতে এতো দেরী হলো কেনো? আর কেউ যাবে না নাকি?
    -না স্যার, ওরা ভালো করেই পড়াশোনা করে এসেছে।
  • শিক্ষকঃ মন্টি, বলো তো হাসা এর ইংরেজী প্রতিশব্দটি কি?
    মন্টিঃ লাফ।
    শিক্ষকঃ তাহলে হাসাহাসি এর ইংরেজী কি হবে?
    মন্টিঃ লাফালাফি স্যার!
  • শিক্ষকঃ বলো তো বাতেন, ভেজাল এর বিপরীত কি?
    বাতেনঃ খাঁটি স্যার।
    শিক্ষকঃ গুড।
    বাতেনঃ ব্যাড।
    শিক্ষকঃ (রেগে) বেআদব!
    বাতেনঃ আদব।
    শিক্ষকঃ (আরো রেগে) ওঠ!
    বাতেনঃ বস।
  • শিক্ষক ছাত্রকে বললেন, লেখাপড়ায় তুমি বেজায় খারাপ করছো, কাল তোমার বাবাকে স্কুলে আসতে বলবে, তার সাথে পরামর্শ করতে হবে ।
    ছাত্রঃ কিন্তু তার জন্য যে ফি লাগবে স্যার ।
    শিক্ষকঃ ফি! কিসের জন্য?
    ছাত্রঃ আমার বাবা যে উকিল। ফি ছাড়া তো তিনি পরামর্শ করেন না ।
  • শিক্ষকঃ বলো তো জহির, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
    জহিরঃ কেনো স্যার, আমার পেছনে।
    শিক্ষক (রেগে গিয়েঃ শিক্ষকদের শ্রদ্ধা করতে শেখোনি। তোমার কিছু হবে না!
    জহিরঃ কেনো স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পেছনে অতো মাস্টার লাগালাম, তবু তুই পাশ করতে পারলি না?
  • স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা আরম্ভ হলো। পরীক্ষার হলে এক ছাত্রী জোরে জোরে কাঁদছে।
    শিক্ষকঃ তুমি কাঁদছ কেন?
    ছাত্রীঃ আমার রচনা কমন পড়েনি।
    শিক্ষকঃ কেন? কী এসেছে?
    ছাত্রীঃ এসেছে ‘ছাত্রজীবন’। স্যার, আমি তো ছাত্রী। ‘ছাত্রজীবন’ লিখবো কীভাবে।
  • বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
    ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
    শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
  • স্কুল পরিদর্শনে এসে ক্লাস নাইনের রুমে ঢুকলেন পরিদর্শক। তখন ইতিহাস ক্লাস চলছিলো। ফার্স্ট বয়কে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বলোতো, সোমনাথের মন্দির কে ভেঙেছিলো?’
    ফার্স্ট বয়: (ভয় পেয়ে) আমি ভাঙিনি স্যার, বিশ্বাস করেন, স্যার, আমি কোনোরকম ভাঙচুর করিনি! আমাকে মাফ করে দেন স্যার।
    পরিদর্শক তখন ক্লাস টিচারের দিকে তাকিয়ে বলছেন, ‘কি বলে আপনার ছাত্র এসব উল্টা পাল্টা?’
    শিক্ষক: উল্টা পাল্টা নয় স্যার। আমি ওকে সেই ছোটবেলা থেকেই চিনি। খুব ভালো ছেলে স্যার। মন্দির-মসজিদ ভাঙার মতো কোনো কাজ ও করতেই পারেনা।
    পরিদর্শক রেগে গিয়ে হেডমাস্টারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘এর একটা বিহিত করুন। আপনার সামনেই আপনার ছাত্র আর শিক্ষক মিলে এগুলো কি কথা বলছে?’
    প্রধান শিক্ষক: আপনার হয়তো একটু ভুল হচ্ছে স্যার। আমি ইতিহাস শিক্ষককে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। সৎ ও সত্যবাদী মানুষ। আমার ছাত্র যদি মন্দির ভাঙতো, তাহলে তিনি সেটা নিশ্চয়ই বলতেন। তাছাড়া আমার ছাত্ররাও খুব ভালো স্যার, ওরা জানালার কাঁচ পর্যন্ত ভাঙেনা, আর আপনি বলছেন মন্দির ভাঙা। আপনি সত্যি সত্যি ভুল করছেন স্যার। পরিদর্শক: !!??!!
  • শিক্ষক: রনি, এই ম্যাপে দেখাও তো দেখি আমেরিকা কোথায়?
    রনি গিয়ে দেখিয়ে আসার পর
    শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার জনি বলতো, আমেরিকা কে আবিস্কার করেছেন?
    জনি: রনি, স্যার।
  • শিক্ষক: বলোতো মন্টু, উভচর কাকে বলে?
    মন্টু: যা জলে ও স্থলে উভয় জায়গায় চলতে পারে, তাকে বলে উভচর।
    শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার রন্টু একটা উভচর প্রাণীর উদাহরণ দাওতো।
    রন্টু: হাঁস, স্যার।
  • ছাত্র তার স্যারকে জিজ্ঞেস করল, ‍‌স্যার আপনার মাথায় এত্ত বড় টাক কেন?
    এই কথা শুনে স্যার তার চুল ধরে ইচ্ছেমত টেনে দিল।তখন ছাত্রটি বলল, স্যার এটা মুখে বললেই হত, শুধু প্রাকটিক্যাল দেখাতে গেলেন কেন?
  • তাহলে তোমরা তো বুঝতেই পারছো, যে প্রাণীটা পানির মধ্যে থাকে তাকে বলে মাছ। আসিফ, বলতো, পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ছোট্ট মাছ কী?
    স্যার, জীবাণু।
  • অঙ্কের ক্লাশ চলছে। শিক্ষক এক ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘১৫ জন মিলে একটা দেয়াল গাঁথতে ১২ ঘণ্টা সময় লাগে। ৫ জন মিলে সেই দেয়াল গাঁথতে কতোক্ষণ সময় লাগবে?’
    ছাত্রটি উত্তর দিলো- ‘ঐ দেয়াল আবার গাঁথতে যাবে কেনো? দেয়াল তো আগের ১৫ জনই গেঁথে দিয়েছে!’
  • একদিন ক্লাশে শিক্ষক ছাত্রদেরকে অতিথি পাখি সম্পর্কে বলছিলেন। ঐ যে, যে পাখিগুলো শীতকালে শীতের হাত থেকে বাঁচার জন্য শীতের দেশ থেকে উড়ে উড়ে গরমের দেশে চলে আসে। তো শিক্ষক বলতে বলতে ছাত্রদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন করলেন, ‘আচ্ছা, তোমরা কি বলতে পারবে, অতিথি পাখিরা শীতকালে এতো দূরে উড়ে আসে কেনো?’ এক ছাত্র তখন তখনই দাড়িয়ে উত্তর দিলো, ‘এতো দূর তো আর হেঁটে আসা সম্ভব নয়, তাই উড়ে উড়ে আসে!’
  • বিজ্ঞান ক্লাস চলছে। শিক্ষক বোঝাচ্ছেন, আমাদের জন্য অক্সিজেন কতো প্রয়োজনীয়। ‘আমরা আমাদের নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। সারাটা দিন আমরা নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি। তাহলে রাতে আমরা নিঃশ্বাসের সাথে কি গ্রহণ করি?’ সামনের বেঞ্চ থেকে এক ছাত্র দাড়িয়ে বললো, ‘নাইট্রোজেন, স্যার!’
  • রতন আজকে ক্লাসে দেরি করে এসেছে। আর যায় কোথায়, কুদ্দুস স্যার ওকে ক্যাঁক করে পাকড়াও করলেন। তার জোড়াবেতে তেল দিতে দিতে জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি হে রতন, এতো দেরি করে এলে কেন? রাস্তায় খুব জ্যাম ছিলো বুঝি?’ রতন গোবেচারার মতো মুখ করে বললো, ‘আজ্ঞে না স্যার। আমি তো ঘুমাতে ঘুমাতে স্বপ্ন দেখছিলাম। দেখছিলাম কি, আমি ফুটবল ম্যাচ খেলছি। তো ৯০ মিনিট শেষ হয়ে গেলো, কেনো দলই কোনো গোল দিতে পারলো না। খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালো। তাতেও কোনো গোল হলো না। এরপরে হলো টাইব্রেকার। তাতে অবশ্য আমরাই জিতলাম। কিন্তু এই অতিরিক্ত সময়ও তো আমাকে ঘুমাতে হলো। নইলে যে খেলাটাই পণ্ড হয়ে যায়। আর তাতেই দেরি হয়ে গেলো! কি করবো স্যার, পুরো খেলা নষ্ট হতে দেয়া যায় না, তাই না স্যার?’
  • ইতিহাস ক্লাশে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন- ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
    নিশি : স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
    স্যার : কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে- ১৫৪২- ১৬০৫!
    নিশি : ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!
  • স্কুলে পরীক্ষার সময় সবাই গণহারে দেখাদেখি করে লিখছে। সামনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট লিখলো সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে ভাঙ্গিয়া পড়িতেন না। পিছনের বেঞ্চের একজন স্টুডেন্ট এটা দেখে লিখতে গিয়ে লিখলো সম্রাট শাহজাহান দুঃসময়ে জাঙ্গিয়া পরিতেন না।
  • টীচার: এই ছেলে তুমি ক্লাসে ঘুমাচ্ছ কেন?
    স্টুডেন্টঃ- ম্যাডাম আপনার কন্ঠ এত সুইট…শুনতে শুনতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি টেরই পাইনি…!
    টীচারঃ- তাহলে অন্য স্টুডেন্টরা কেন ঘুমাচ্ছে না?
    স্টুডেন্টঃ- কারন ওরা আমার মত আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছে না, তাই
  • টিচার: এই আবুল বলতো জনক কয় প্রকার?
    ছাত্র: স্যার জনক হল ২ প্রকার৷ একটা হল ‘জাতির জনক’ আর আরেকটা হল ‘আশঙ্কাজনক’৷ (ছাত্র এত সোজা প্রশ্ন শুনে দাঁত কেলিয়ে ফটাফট দাড়িয়ে উত্তর দিল)
    টিচার: উত্তর শুনে টিচার রেগে গিয়ে বলল, তোর উত্তর হয় নাই৷ আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি তোরে এখন বেত দিয়া পিটাইমু৷ আর সেইটা হবে তোর জন্য ‘বিপদজনক’৷
    ছাত্র: স্যার আপনেরটাও হয় নাই৷ আরও এক প্রকার জনক আছে৷ আমি এখন খিচ্চা দৌড় দিয়া পলামু৷ আর সেইটা হবে আমার জন্য ‘সুবিধাজনক’৷
    তখন পাশ থেকে আরেক ছাত্র উঠে বলল,
    স্যার: আরেক প্রকার জনক আছে৷ আপনে যদি দৌড়াইয়া আবুইল্লারে না ধইরা আনতে পারেন, তবে সেইটা হবে আপনার জন্য ‘লজ্জাজনক’৷
  • কলেজে যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে। এক পর্যায়ে শিক্ষক এক ছাত্রকে দাঁড় করালেন এবং বললেন
    শিক্ষকঃ আচ্ছা ধর, তুমি চেয়ারে বসেছ চেয়ার মাটিতে স্পর্শ করে আছে অর্থাৎ তুমি মাটিতে বসেছ। এ রকম একটা উদাহরণ দাও তো?
    ছাত্রঃ ধরুণ স্যার, আপ্নিন মুরগী খেয়েছেন আর মুরগি কেঁচো খেয়েছে সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।
    শিক্ষকঃ খুব হয়েছে । বস।

বিদ্যালয় নিয়ে মজার জোকস | Super Funny School Jokes in Bengali

  • শিক্ষক দ্বিতিয় শ্রেণীর ছাত্রী পড়াচ্ছেন বাড়িতে
    শিক্ষকঃ বলতো ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
    ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে স্যারের মাথা।
    ছাত্রীর বাবাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
    ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে বাবার মাথা।
    ছাত্রীর ভাই, বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
    ছাত্রীঃ ‘মাই হেড’ মানে ভাইয়ার মাথা, এরপর মা।
    ছাত্রীর মাঃ বল ‘মাই হেড’ মানে আমার মাথা।
    ছাত্রীঃ এবার বুঝেছি ‘মাই হেড’ মানে সবার মাথা।
  • শিক্ষকঃ বলো তো! টেবিলে যদি পাঁচটা মাছি থাকে, আর একটি মাছি থাপ্পর দিএয় মেরে ফেলা হয় তাহলে টেবিলে আর কয়টা মাছি থাকবে?
    ছাত্রঃ একটা স্যার।
    শিক্ষকঃ অবাক হয়ে, কিভাবে?
    ছাত্রঃ সবগুলো উড়ে যাবে, শুধু মরাটা পড়ে থাকবে।
  • ক্লাসে স্যার আসছিলেন না। ভীষণ হাউকাউ। তাই হাসান ডিপার্টমেন্টে গেল স্যারকে ডেকে আনতে। গিয়ে পেল জাহাঙ্গীর স্যারকে। বলল, ‘স্যার, প্লিজ, একটু ক্লাসে আসেন! আপনি এলে ক্লাসটা ঠান্ডা হবে।’ স্যার বললেন, ‘মানে কী? আমি বরফ নাকি?’
  • প্রথম দিন প্যারেড গ্রাউন্ডে যেতেই অধিনায়ক জোরে চিৎকার করে উঠলেন, ‘প্যারেড, সাবধান হবে সাবধান!’ আমি চারদিকে তাকালাম, প্যারেড আবার কার নাম?
  • : তোমরা গতকাল ভাইস প্রিন্সিপাল স্যারের বাসার পাশ থেকে আম চুরি করে খেয়েছ? : জি না, স্যার! : সত্যি করে বলো, পরে জানতে পারলে কিন্তু কলেজ থেকে বের করে দেব। : না স্যার, আমরা খাইনি। : দেখো, আমরা কিন্তু সব রুম চেক করব, কারও রুমে যদি বাকল বা বিচি পাই, তাহলে কিন্তু খবর আছে! : সমস্যা নেই, সব বাইরে ফেলে দিয়েছি।
  • এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষার আগের দিন এখন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে পরামর্শমূলক লাইভ অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়। ধরুন, এ রকমই এক অনুষ্ঠানে ঢাকার একটি বিখ্যাত স্কুলের প্রধান শিক্ষককে আমন্ত্রণ জানানো হলো। কিন্তু তিনি কিছুতেই আসতে চাইলেন না। কারণ, তিনি ছিলেন সাবেকি আমলের কড়া ধাঁচের প্রধান শিক্ষকদের মতো একজন। অনেক বোঝানোর পর তাঁকে অবশেষে রাজি করানো গেল। তিনি যথাসময়ে অনুষ্ঠানে এলেন। উপস্থাপক পরীক্ষাবিষয়ক কিছু ভালো ভালো কথা বললেন। সেই সময় একটা ফোন এল, একজন ছাত্র ফোনে তার সমস্যার কথা বলল। তার কথা শেষ হতে না হতেই প্রধান শিক্ষক গর্জে উঠলেন, ‘পরীক্ষার আগের দিন টিভির সামনে বসে কী করো? ফাইজলামির আর জায়গা পাওয়া গেল না? যাও, পড়তে যাও।’
  • একদিন রতনের ওপর খুব খেপে গেলেন ক্লাসের শিক্ষক। হাতের স্কেলটা রতনের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, ‘এই স্কেলের এক প্রান্তে একটা গর্দভ দাঁড়িয়ে আছে।’ রতন বললো, ‘কোন প্রান্তে স্যার?’
  • ক্লাসে বেশ কিছু জাতের মুরগির ছবি দেখিয়ে শিক্ষক বললেন, ‘পল্টু, তোমার কোন ধরনের মুরগি পছন্দ?’ পল্টু: ঝলসানো মুরগি স্যার!
  • শিক্ষক: ইমন, তুমি হোমওয়ার্ক করোনি কেন? ইমন: স্যার, আমি তো হোস্টেলে থাকি। আপনি হোমওয়ার্ক করতে বলেছেন, হোস্টেলওয়ার্ক তো করতে বলেননি।
  • নিবন্ধ লেখা প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে সোহান। পুরস্কার হাতে পাওয়ার পর তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করা হলো। মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করল সোহান, ‘প্রথমেই আমি ধন্যবাদ দিতে চাই ইন্টারনেট, গুগল, উইকিপিডিয়া, মাইক্রোসফট অফিস এবং কপি-পেস্ট কে…।’
  • শিক্ষক: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, রোকনের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না? এপাশ থেকে: হু! শিক্ষক: আপনি কে বলছেন? এপাশ থেকে: আমার আব্বু বলছি।
  • শিক্ষক: কীভাবে একটা বাল্ব লাগাতে হয়? পল্টু: বাল্বটা হোল্ডারের ওপর ধরে ঘরটাকে ডান দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে!
  • ছাত্র: আমার বাবার নাম Laughing এবং মায়ের নাম Smiling. শিক্ষক: তুমি নিশ্চয়ই Kidding? ছাত্র: না। ওইটা আমার ভাইয়ের নাম। আমি Joking.
  • ছাত্র-শিক্ষকের গল্প এটা, আমার বেশ লাগে। এক ইঁচড়ে পাকা ছাত্র স্যারের কাছে জানতে চাইল, ‘স্যার, আমি যে কাজটা করিনি, তার জন্য কি শাস্তি পাব?’ কখনোই না। যেটা তুমি করোনি, তার জন্য কেন শাস্তি পােব।’ উত্তর দিলেন স্যার। এবার ছেলেটি বলল, ‘স্যার, গতকাল আমাকে যে পড়া আর হোমওয়ার্ক দিয়েছিলেন, সেটা আমি করিনি। আশা করছি, আপনি কথা রাখবেন।’
  • পল্টু কোনো দিন পড়া পারে না। কিন্তু সেদিন হঠাৎ জীববিজ্ঞান ক্লাসে শিক্ষক পড়া ধরায় হাত তুলল সে। স্যার: আরে বাহ্। পল্টু বল তো সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে? পল্টু: (মাথা চুলকে) স্যার পড়ে এসেছি। কিন্তু মনে পড়ছে না। স্যার: কতটা মনে আছে? পল্টু: স্যার, শেষের দিকটা। স্যার: ঠিক আছে। শেষের দিকটাই বল। পল্টু: একেই সালোকসংশ্লেষণ বলে।
  • বাস্কেটবল কোর্টে হাঁটতে গিয়ে পিছলে পড়েছিলেন কলেজের সবচেয়ে কড়া হাশেম স্যার। কোর্টে পড়েই চিৎকার করে ডাকাডাকি করছিলেন তিনি। অনেকেই ডাক শোনার পরও স্যারের কাছে যায়নি। এদের মধ্যে আমাদের ব্যাচের শাহরিয়ারও ছিল। আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘স্যার পড়ে গিয়ে যখন ডাকছিলেন, তখনো গেলি না কেন?’ ‘গেলেই যদি পড়া ধরে বসতেন!’ শাহরিয়ারের এককথায় জবাব।
  • প্রশ্ন: গুহামানবদের জন্য স্কুলের পড়ালেখা সহজ ছিল কেন? উত্তর: কারণ, তাদের পড়ার মতো কোনো ইতিহাস ছিল না।
  • মা: আজ স্কুলে কী করলে খোকা। খোকা: ‘যেমন খুশি তেমন লিখো’ খেললাম। মা: কিন্তু আজ না তোমার গণিত পরীক্ষা হওয়ার কথা? খোকা: ওটার কথাই তো বলছি!
  • গরুর রচনা লেখার আগে শিক্ষক অনেক গুলো সূত্র ছাত্রদের বুঝিয়ে বললেন। সবাই তা ঠিকমত বুঝেছে কিনা তা আবার পরখ করে নিচ্ছেন — শিক্ষকঃ আচ্ছা তুমি বলতো তোমার পায়ের জুতা কি দিয়ে তৈরী হয় ? ছাত্রঃ চামড়া দিয়ে স্যার । শিক্ষকঃ চামড়া কোথায় পাওয়া যায় ? ছাত্রঃ গরুর গা থেকে । শিক্ষকঃ আচ্ছা, এখন বলো দেখি, কোন সে জীব, যে তোমাদের পায়ের জুতো যোগায়, আবার নানা খাবার জিনিস ও সরবরাহ করে ? ছাত্রঃ আমার বাবা, স্যার।
  • ইতিহাস ক্লাস চলছে। বাথরুম থেকে ফিরে জনৈক ছাত্র বলছে¬- ছাত্রঃ আসতে পারি স্যার। শিক্ষকঃ কিরে তুই কখন বাইরে গিয়েছিলি মনে আছে ? ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার। পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের ঠিক পাঁচ মিনিট পর।
  • ইঁদুর বানান লিখতে ভুল করায় শিক্ষক ছাত্র কে ভৎসনা করছেন- শিক্ষকঃ ইঁদুর লিখতে গিয়ে তুমি চন্দ্রবিন্দু দাওনি কেন ? ছাত্রঃ এই ইঁদুরটাকে বেড়াল তাড়া করেছিল কিন্তু, ইঁদুরটাকে ধরতে না পারলেও এর চন্দ্রবিন্দু টাকে ধরে খেয়ে ফেলেছে স্যার।
  • গৃহশিক্ষকঃগতকাল যে বলেছিলাম চারটা ইংরেজী বাক্য শিখে রাখতে, তা শিখেছ ? ছাত্রঃ নো স্যার । গৃহশিক্ষকঃ কেন ? ছাত্রঃনাউ আই অ্যাম বিজি স্যার । গৃহশিক্ষকঃ যতই ব্যাস্ত থাক তোমাকে বলতেই হবে । ছাত্রঃ ডোন্ট ডিষ্টার্ব মি ! গৃহশিক্ষকঃকী! এত বড় সাহস ! ছাত্রঃ ইউ শার্ট আপ! গৃহশিক্ষকঃ বেয়াদব ছেলে ! তোমাকে। আমি পড়ানো না ! ছাত্র কেন স্যার ? আমি তো চারটি ইংরেজী বাক্যই বলতে পেরেছি !

Recommended Read,
Husband Wife Jokes in Bengali
Double Meaning Jokes in Bengali

শিক্ষক – Wikipedia

Recent Posts