নমস্কার বন্ধুরা এই পোস্টটিতে আমরা স্বামী বিবেকানন্দের জীবনের কাহিনী ও তাঁর কিছু বিখ্যাত উক্তি শেয়ার করছি । ভালো লাগলে সকলের সাথে শেয়ার করুন ।
স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন যুবসমাজের এক অন্যতম অগ্রদূত এবং আদর্শ প্রেরণার স্রোত। দরিদ্র, অশিক্ষা, কুসংস্কারে আচ্ছন্ন সমাজকে জাগ্রত করে তুলতে আবির্ভাব হয়েছিল এই মহাপুরুষের ।তিনি এক আদর্শ পথপ্রদর্শক যিনি সমাজকে অগ্রসর হতে সাহায্য করেছেন এবং একই সাথে যুব সম্প্রদায়ের ভিতরের শক্তিকে জাগিয়ে তুলতে উৎসাহিত করেছেন যা তাঁর অমূল্য বাণী বা Vivekananda quotes পড়ে আমরা জ্ঞাত হতে পারি। শিক্ষা, কর্ম ,জীবন , সত্য , বিশ্বাস ইত্যাদি সম্পর্কে বিবেকানন্দের অনুপ্রেরণামূলক বাণী ও উপদেশ আমাদের সকলকে সত্যের পথে চালিত করে এসেছে ।
বিবেকানন্দের অমূল্য বাণী এবং তাঁর জীবনদর্শন আমাদের চিন্তা চেতনায় ,ভাব ভাবনায়,স্মরণে -মননে আজও একই ভাবে উজ্জ্বল হয়ে আছে। এই মহাপুরুষের প্রদত্ত বাণী এবং উক্তি ই হলো আজ আমাদের উপজীব্য বিষয় । এই নিবন্ধে Swami vivekananda quotes অর্থাৎ স্বামী বিবেকানদের বাণী ও উক্তি র(Swami Vivekananda Quotes Bangla) একটি অমুল্য সংগ্রহ স্বামী বিবেকানন্দের ছবি সহকারে আপনাদের সামনে প্রস্তুত করার প্রচেষ্টা করেছি । আশা রাখি এই তাৎপর্যপূর্ণ উক্তিগুলি আপনাদের সব রকমভাবে ও সব দিক দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে সাহায্য করবে।
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী, Swami Vivekananda biography
স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম, Birth of Swami Vivekananda
১৮৬৩ সালে ৯ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবা বিশ্বনাথ দত্ত ছিলেন নামকরা উকিল। তার মা ভুবনেশ্বরী দেবী তার নামকরণ করেছিলেন, নামকরণের দিনে তিনি বলেন শিব ঠাকুরের দয়ায় ছেলেকে পেয়েছেন তাই তার নাম রাখা হবে বীরেশ্বর, বীরেশ্ব্রর থেকে সংক্ষেপে তাকে ডাকা হল বিলে। স্কুলে ভর্তির সময় তার নাম দেওয়া হয় নরেন্দ্র,যা পরবর্তীকালে বিবেকানন্দ নামে সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে।
কৈশোর, Childhood
নরেন্দ্রনাথ যেমন মেধাবী ছিলেন, তেমনি খুব ভালো গান গাইতে পারতেন। কলেজে পড়ার সময় এক ইংরেজ শিক্ষক তাকে বলেছিলেন জার্মানি ও ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজলে নরেনের মতো মেধাবী ছাত্র একটিও পাওয়া যাবে না। নরেন্দ্রনাথ এর গান শুনে মুগ্ধ হয়ে রামকৃষ্ণ একদিন তাকে দক্ষিণেশ্বরে যেতে বলেন, এফ এ পরীক্ষা দেওয়ার পর একদিন নরেন্দ্রনাথ শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে দক্ষিণেশ্বরে গেলে রামকৃষ্ণ নরেন্দ্রনাথ কে দেখে চমকে ওঠেন, কাঁদতে কাঁদতে বলেন ওরে আমি যে কতদিন ধরে তোর জন্য পথ চেয়ে বসে আছি।
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের আজকের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে আশা করি শেখ হাসিনার বিখ্যাত উক্তি সম্পর্কিত আমাদের এই পোস্টটি ও আপনাদের মনের মতন হবে।
শ্রী রামকৃষ্ণের শিষ্যত্ব গ্রহণ, Accepting the discipleship of Sri Ramakrishna
ছোটবেলা থেকে নরেন্দ্রনাথের ধর্মের দিকে প্রবল টান ছিল। তিনি একবার মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছে জিজ্ঞেস করেন আপনি কি ঈশ্বর দেখেছেন? কিন্তু দেবেন্দ্রনাথ এর উত্তরে আশ্বস্ত না হয়ে নরেন্দ্রনাথ শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে জিজ্ঞেস করে ঠাকুর আপনি কি ঈশ্বরকে দেখেছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে রামকৃষ্ণ জবাব দেন – ‘হ্যাঁ দেখেছি, তোকে যেমন দেখছি তার চেয়েও স্পষ্ট আমি ঈশ্বরকে দেখতে পাই’। এ কথা শোনার পর তিনি রামকৃষ্ণের ভক্ত হয়ে উঠলেন এবং প্রায়ই যাতায়াত করতে লাগলেন দক্ষিণেশ্বরে।
কিছুদিন পর তাঁর সংসারে অভাব-অনটনের মুহূর্তে একের পর এক চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করতে অ্যাটর্নির অফিসে একটা চাকরি পেলেন এরপর তিনি কয়েকটি বই অনুবাদ করলেন এবং শেষে বিদ্যাসাগর মহাশয়ের স্কুলে শিক্ষকতা করতে লাগলেন তার সাথেই শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশ মত সাধন-ভজনের নিযুক্ত থাকলেন তিনি এবং শেষ পর্যন্ত তাঁর সন্ন্যাস গ্রহণ করলেন, তখনই তার নতুন নাম হয় বিবেকানন্দ।
শ্রী রামকৃষ্ণের একটি কথায় বিবেকানন্দ তার মনের মূল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেয়েছিলেন, খুঁজে পেয়েছিলেন জীবনের সত্য, শ্রীরামকৃষ্ণ একদিন তাকে বলেছিলেন – ওরে নিজের মুক্তির জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিস, তুই তো ভারী স্বার্থপর, দেশের কোটি কোটি মানুষের মুক্তির আগে ব্যবস্থা কর। দেখবি তখন নিজের মুক্তি আপনিই এসে যাবে।
স্বামীজীর অভিযান, Swamiji’s campaign
১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে ঠাকুর রামকৃষ্ণের তিরোধানের পর বিবেকানন্দ তিব্বতে গেলেন বৌদ্ধ শাস্ত্র অনুশীলনের জন্য।সেখানে ছয় বছর কাটিয়ে দেশে ফিরে আসলেন, পদব্রজে ভারতবর্ষ পর্যটনে গেলে তিনি ভারতবর্ষের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের অভাব-অনটন দুঃখ-দুর্দশার সম্মুখীন হলে বুঝতে পারেন এই দুর্দশা মোচন করতে না পারলে তাদের কাছে ধর্মের কথা বলা বৃথা।
পরাধীন ভারতবর্ষের গ্লানি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছিলেন স্বামীজি। তিনি মনে করতেন জাতির ভেতর চেতনা জাগাতে হবে, তাই জাতিকে স্বদেশ মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করে তুলবার জন্য স্বামীজি বলেছিলেন – ‘হে ভারত! ভুলিও না, তোমার নারী জাতির আদর্শ সীতা, সাবিত্রী দময়ন্তী। ভুলিও না,নীচ জাতি, মূর্খ, দরিদ্র আর মুচি মেথর তোমার রক্ত, তোমার ভাই।’
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের আজকের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে আশা করি জীবনানন্দ দাশের উক্তি ও বিখ্যাত পংক্তি সম্পর্কিত আমাদের এই পোস্টটি ও আপনাদের মনের মতন হবে।
শিকাগোতে স্বামীজী, Swamiji in Chicago
১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার শিকাগো শহরে অনুষ্ঠিত বিশ্বধর্ম সম্মেলনে স্বামী বিবেকানন্দ মঞ্চে দাঁড়িয়ে যখন বললেন ‘আমার আমেরিকার ভাইবোনেরা’ তখন সবাই স্তম্ভিত হয়ে যায় এমন সম্ভাষন শুনে, শ্রোতাদের করতালিতে মুখর হয়ে উঠে সভাস্থল। তার বলা ভারতের ধর্মের কথা, বেদ, উপনিষদ, গীতার কথা শুনে বিদেশীরাও খুঁজে পেয়েছিল নতুন পথ, অনেকে তার শিষ্যত্ব গ্রহণ করলেন সেই সময়ে। ধনী ইংরেজ কন্যা মিস মার্গারেট নোবেল তাঁর শিষ্য হলেন। তিনি ভারতে এসে ভগিনী নিবেদিতা নামে পরিচিত হলেন। স্বামীজীর অনুপ্রেরণায় ম্যাক্সমুলার শ্রীরামকৃষ্ণের বাণী ও জীবনী নিয়ে পরবর্তীতে গ্রন্থ রচনা করেন।
হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ে বেদান্ত দর্শন সম্বন্ধে তার বক্তৃতা শুনে অধ্যাপকরা তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘চেয়ার অব ইস্টার্ন ফিলোসফি’ নামে একটি আসন দান করতে চেয়ে ছিলেন কিন্তু স্বামীজি বলেন তিনি সন্ন্যাসী, কর্ম করতে এসেছেন,সম্মানের জন্য নয় এবং সেই সম্মান তিনি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন।
পাশ্চাত্যের মানুষের মনে ভারত সম্বন্ধে তিনি প্রথম মহান ধারণা সৃষ্টি করেছিলেন, স্বদেশে তাঁর পরিচয় স্বদেশপ্রেমিক ও সংগঠক রূপে। তিনি বলেছিলেন ‘স্বদেশবাসীই আমার প্রথম উপাস্য’।
রামকৃষ্ণ মিশন, Ramkrishna Mission
শ্রীরামকৃষ্ণের ভক্তদের নিয়ে বিবেকানন্দ এক সংঘ করে তুলেছিলেন যার নাম রামকৃষ্ণ মিশন,কিছুদিন পর রামকৃষ্ণ মিশনের শাখা স্থাপিত হতে লাগল নানা জায়গায়, প্রধান কার্যালয় ছিল বেলুড়ে।
যে সময় তিনি নির্জনে বাস করার জন্য হিমালয় পর্বতে গিয়েছিলেন সেই সময় কলকাতায় প্লেগ আরম্ভ হলে শত শত মানুষের মৃত্যুর অসহায় পরিস্থিতিতে অবিলম্বে কলকাতায় চলে এসে রোগীদের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করলেন মানবপ্রেমিক সন্ন্যাসী বিবেকানন্দ। তিনি বলেছিলেন – ‘জীবে প্রেম করে যেইজন সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।’
অন্যান্য, Others
১৮৯৫ সালের মাঝামাঝি স্বামী বিবেকানন্দের লেখা বিখ্যাত বই ‘রাজযোগ’ প্রকাশিত হয়। আমেরিকার তৎকালীন বিখ্যাত দার্শনিক উইলিয়াম জেমস এবং রাশিয়ার মনীষী টলস্টয় সেই বইটি পড়ে মুগ্ধ হন।
১৯০০ খ্রীস্টাব্দে ফ্রান্সের প্যারিস নগরীতে বিশ্বধর্ম সম্মেলনে হিন্দুধর্মের প্রতিনিধিত্বের জন্য বিবেকানন্দকে আমন্ত্রণ জানানো হয়, সেবারও তার বক্তৃতায় অগণিত বিদেশি মানুষ মুগ্ধ হয়েছিলেন।
উপসংহার , Conclusion
১৯০২ খ্রিস্টাব্দের ৪ জুলাই সমাধিস্থ হলেন বিবেকানন্দ।
বিশ্বপথিক বিবেকানন্দের তিরোধানেরপর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন – “বিবেকানন্দ পূর্ব ও পশ্চিমকে দক্ষিণে ও বামে রাখিয়া মাঝখানে দাঁড়াইতে পারিয়াছিলে।…. ভারতবর্ষের সাধনাকে পশ্চিমে ও পশ্চিমের সাধনাকে ভারতবর্ষে দিবার ও লইবার পথ রচনার জন্য নিজেই জীবন উৎসর্গ করিয়াছিলেন।”
রামকৃষ্ণের পরম শিক্ষা ‘যত মত তত পথে’ বিশ্বাসী ছিলেন তাঁর শিষ্য বিবেকানন্দ। সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা পোষণ করতেন তিনি, তিনি যেমন বুদ্ধদেবের ভক্ত ছিলেন, তেমনি ইসলাম ধর্মের প্রশংসা করতেন আবার যিশুখ্রিস্টের সম্বন্ধে আলোচনা করতে গিয়ে তিনি বলেছিলেন – ‘যিশুখ্রিস্টের সময় আমি বেঁচে থাকলে আমার চোখের জলে নয়, বুকের রক্ত দিয়ে তাঁর পা ধুয়ে দিতাম।‘
ভারতের ধর্ম ও মানুষের সম্বন্ধে বিশ্ববাসীর মনে শ্রদ্ধার ভাব জাগিয়ে তুলেছিলেন বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দ।
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের আজকের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে আশা করি ফিদেল কাস্ত্রোর উক্তি ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের এই পোস্টটি ও আপনাদের মনের মতন হবে।
স্বামী বিবেকানন্দের বানী, Famous quotes of Swami Vivekananda
- “যখন আপনি ব্যস্ত থাকেন তখন সব কিছুই সহজ বলে মনে হয় কিন্তু অলস হলে কোনো কিছুই সহজ বলে মনে হয়না”
- “নিজের জীবনে ঝুঁকি নিন, যদি আপনি জেতেন তাহলে নেতৃত্ব করবেন আর যদি হারেন তাহলে আপনি অন্যদের সঠিক পথ দেখাতে পারবেন”
- “কখনো না বলোনা, কখনো বলোনা আমি করতে পারবোনা | তুমি অনন্ত এবং সব শক্তি তোমার ভিতরে আছে, তুমি সব কিছুই করতে পারো”
- “যা কিছু আপনাকে শারীরিক, বৌদ্ধিক এবং আধ্যাত্মিকভাবে দুর্বল করে তোলে সেটাকে বিষ ভেবে প্রত্যাখ্যান করুন”
- “দুনিয়া আপনার সম্বন্ধে কি ভাবছে সেটা তাদের ভাবতে দিন | আপনি আপনার লক্ষ্যগুলিতে দৃঢ় থাকুন, দুনিয়া আপনার একদিন পায়ের সম্মুখে হবে”
- “কখনও বড় পরিকল্পনার হিসাব করবেন না, ধীরে ধীরে আগে শুরু করুন, আপনার ভূমি নির্মাণ করুন তারপর ধীরে ধীরে এটিকে প্রসার করুন”
- “ইচ্ছা, অজ্ঞতা এবং বৈষম্য – এই তিনটিই হলো বন্ধনের ত্রিমূর্তি”
- “মানুষের সেবাই হলো ভগবানের সেবা”
- “মহাবিশ্বের সীমাহীন পুস্তকালয় আপনার মনের ভীতর অবস্থিত”
- “ওঠো এবং ততক্ষণ অবধি থেমো না, যতক্ষণ না তুমি সফল হচ্ছ”
- “যতক্ষণ না আপনি নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখবেন, ততক্ষন আপনি ঈশ্বরকে বিশ্বাস করবেন না”
- “মনের শক্তি সূর্যের কিরণের মত, যখন এটি এক জায়গায় কেন্দ্রীভূত হয় তখনই এটি চকচক করে ওঠে”
- “যেই রকম আপনি ভাববেন ঠিক সেইরকমই আপনি হয়ে যাবেন | যদি আপনি নিজেকে দুর্বল হিসাবে বিবেচনা করেন তাহলে আপনি দুর্বল হয়ে যাবেন আর আপনি যদি নিজেকে শক্তিশালী মনে করেন, তাহলে আপনি শক্তিশালী হয়ে উঠবেন।”
- “শক্তিই জীবন, দুর্বলতাই মৃত্যু, বিস্তার জীবন, সংকোচন মৃত্যু, প্রেম জীবন, ঘৃণা মৃত্যু”
- “প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দৃঢ় করে সেটাকে আপন করে নেওয়া উচিত এবং প্রত্যেকটি ধারণা যা আপনাকে দুর্বল করে দেয়, তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত”
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের আজকের এই পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে আশা করি আলবার্ট আইনস্টাইনের উক্তি ও বাণী সম্পর্কিত আমাদের এই পোস্টটি ও আপনাদের মনের মতন হবে।
পরিশেষে, Conclusion
স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী ও বাণীসম্পর্কিত আজকের এই পোষ্টটি আপনাদের পছন্দ হলে আশা করব আপনারা আপনাদের বন্ধু মহলে, পরিজনকেও সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্টটি শেয়ার করে নেবেন।