একদম লেটেস্ট কমেডি জোকস গুলো কালেক্ট করেছি আমরা শুধুমাত্র আপনাদের জন্যে. যাতে আপনারা হোয়াটস্যাপ ফেইসবুক এ মজার মজার পোস্ট করতে পারেন.
পড়ুন, হাসুন আর শেয়ার করুন.
Contents
- Top Bengali Comedy Jokes ~ বাংলা কমেডি স্টেটাস, জোকস
- ৪২০ ফানি জোকস, Bengali 420 Jokes
- Bengali Long Funny Stories, বাংলা বড়ো হাসির গল্প
- Latest Funny Bengali Memes ~ বাংলা হাসির মিম
Top Bengali Comedy Jokes for Whatsapp ~ বাংলা কমেডি স্টেটাস, জোকস
টপ বাংলা ফানি জোকস গুলি রইলো এখানে –
- এক মহিলা পার্কের বেঞ্চে বসে ছিল। এক ফকির এসে বলল, ডার্লিং…এসো আমরা ফুর্তি করি! মহিলা রেগে গিয়ে বলল, সাহস তো কম না তোমার! আমার সাথে মজা করো!! ফকিরের উত্তর, মজা তো আপনি শুরু করেছেন, আমার বিছানায় এসে বসে আছেন কেন?
- এক পার্টি তে এক লোক বসে আছে ঠিক তখন এক অসাধারন সুন্দরী মেয়ে তাকে এসে বলল, আপনি কি নাচতে ইচ্ছুক? লোকটি উতফুল্ল হয়ে বলল, অবশ্যই!!! , , ……, , , , মেয়েটির জবাব, তাহলে চেয়ার টা একটু ছাড়েন, আমি বসব।
- স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো? স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো | স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে? স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |
- এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে। ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন। প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল, দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল, তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল। এবং পরদিন ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।
- সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন C, একজন D আর একজন F. যে C পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি! যে D পেয়েছে, সে বলছে, হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …! যে F পেয়েছে, সে বলছে, হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!
- এক লোক হঠাত্ দুপুর বেলা অফিস থেকে বাড়ি ফিরলো।বেড রুমে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী আর অপরিচিত এক লোক সম্পূর্ন নগ্ন অবস্হায় খাঁটে শুয়ে যৌনকর্ম করছে।স্ত্রী জোরে জোরে চিত্কার করছে।দেখে লোকটির মাথা গরম হয়ে গেল।সে চেচিয়ে উঠলোতোমরা কি করছ? অপরিচিত:গান শুনি লোক:(দৌড়ে গিয়ে তার স্ত্রীর বুকে মাথা রেখে)ক্ই আমি তো শুনছি না? অপরিচিত:আপনি তো হেডফোনের প্লাগ ই দেন নাই।শুনবেন কেমনে?
- এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে। সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান! বললো সে। ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি? খোনা গলায় বললেন নান। আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি? জানতে চাইলো সৈন্য। নিশ্চয়ই। সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো। খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির। সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন? হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে। পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো। আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই! নান বললেন, ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন। সৈন্য বললো, ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার! নান বললেন, বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না …।
- টাইটানিক প্রেমিক- প্রেমিকা সি.এন.জি এর পিছনে ‘প্রেম’ করছিলো… তো সি.এন.জি ওয়ালা পিছে তাকিয়ে দেখছিল…তো হঠাৎ সি.এন.জি গিয়ে এক ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে ধাক্কা খেল… সি.এন.জি ওয়ালা বলল … শালা…এখন বুঝলাম… টাইটানিক কেন ডুবেছিল…
- এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখলেন, ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ—বড্ড মেয়ে ঘেঁষা। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি। ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না। মা রিপোর্টের নিচে লিখলেন, আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বের করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।
- ১ম নান:জানো? গত সপ্তাহে ফাদারের রুম গোছাতে গিয়ে আমি প্লেবয় ম্যাগাজিন পেয়েছি! ২য় নান:এটাতো কিছুই না।গতকালকে ফাদারের ড্রয়ারে আমি এক ডজন কনডম পেয়েছি! ৩য় নান:বলো কী?তারপর কী করলে? ২য় নান:তারপর সবগুলো কনডমের মাথা ফুঁটো করে দিলাম …৩য় নান:হে ঈশ্বর!আমার একি সর্বনাশ করলে?
- গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু- ১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হইছে। ২য় বন্ধুঃ হ মামা,ঠিক কইছস! পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো, শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে- চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!
- এক লোক তার ছেলেকে খুব মারছে দেখে অপর এক ব্যক্তি এসে ছেলেকে মারার কারন জানতে চাইলে লোকটি বলল : ভাই আর কইয়েন না, পাশের বাসার মাতারিরে অন্তঃসত্তা কইরা হালাইছে। অন্য ব্যক্তিটি অবাক হয়ে বলল, এই মিয়া এত ছোট পোলা এ কাম ক্যামনে করলো? লোকটি জবাব দিল : আর কইয়েন না মোর কনডমডায় ফুডা কইরা থুইছিল।!!
- মা তার ছেলেকে ১০০ টাকা দিয়ে বল্লেন, যাও বাবা বাজার থেকে একটা মুরগি নিয়ে এসো!! ছেলে বাজার থেকে মুরগি কিনে আনলে মা মুরগি দেখে বল্লেন, এতো রোগা পটকা মুরগি! রোগা পটকা মুরগি আমি নিব না! যাও ফেরত দিয়ে এসো!! ছেলে মুরগি ফেরত দিতে গিয়ে দেখে দোকানে লেখা বিক্রিত মাল ফেরত নেয়া হয় না এখন সে কি করবে!! বাসায় গেলেতো মা আচ্ছা মত বকা দেবেন! ভাবতে ভাবতে হটাট তার মনে হল, তার এক খালাত বোন আছে! সে তাকে খুব আদর করেন,টাকা পয়সাও দেন! তার কাছে গেলে হয়ত একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চই! বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখে ড্রয়িং রুমে খুব অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি ছেলের সাথে তার খালতো বোন বসে আছে!! ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানে না গিয়ে চুপচাপ স্টোর রুমে বসে রইল!! ইকটু পর গাড়ির হর্ন এর শব্দ! অর্থাৎ খালু এসেছেন! ড্রয়িং রুমের সেই ছেলেটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর রুমে ঢুকে তার বরাবর বসল!! অন্ধকার ঘর,কেউ কারো মুখ দেখছে না! শুধু উপস্থিতি টের পাচ্ছে দুজনই! ইকটু পর ছেলেটি বল্ল ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!! ধুর,আছি বিপদে আর ইনি আসছে মুরগি বিক্রি করতে! না না মুরগি কিনব না! ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন তবে আমি চিৎকার দেব! ভাল মুসিবতে ফেল্ল ছেলেটা! বাধ্য হয়ে মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের! তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে.. -ভাই মুরগিটা ফেরত দেন,নইলে আমি চিৎকার দেব! কপাল খারাপ হলে যা হয়,কি আর করা মুরগি ফেরত দিতে হল!! তার কিছুক্ষণ পর ছেলেটি আবার বল্ল, -ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০ টাকা!! এইভাবে সে মুরগিটি ৫ বার বিক্রি করে মুরগি সহ ৫০০ টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল! এলিফ্যন্ট রোড ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল সো রুমে একটা সুন্দর জিন্স প্যন্ট ঝোলান আছে! দাম লেখা ৬০০ টাকা! কিন্তু তার কাছে আছে ৫০০ টাকা! অর্থাৎ ১০০ টাকা কম আছে! এখন এই ১০০ টাকা কোথায় পায়!! ভাবতে ভাবতে চলে গেল নিজের বাড়িতে! ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই ড্রয়িং রুমে বসে মনযোগ সহকারে পেপার পড়ছেন, চুপচাপ তার কাছে গিয়ে বল্ল -ভাইয়া মুরগি নেবে? মাত্র ১০০ টাকা!! ভাইয়াঃ হারামজাদা বাটে ফালাইয়া ৫বার বিক্রি করছিস এখন আবার আসছিস? আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!!
Best Bengali Student Teacher Jokes | বাংলা ছাত্র শিক্ষক স্কুল নিয়ে জোকস
৪২০ ফানি জোকস, Bengali 420 Jokes
Below are the Trending 420 Bengali jokes, Read and have fun.
- এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে দেরি করে আসেন। বস : আজও দেরি হল কেন? তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল! বস : বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন? তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
- এক ভদ্রলোক একটা মোটর গাড়ী দুঘটনার একেবারে চুরমার হয়ে গেছে । তিনি তার গাড়ী যেখানে বীমা করেছিলেন সেখানে গিয়ে টাকার দাবী করলেন । কোম্পানীর ম্যানেজার বললেন যে আপনাকে তো টাকা দেয়া হবে না । আপনাকে গাড়ীর বদলে একটা নতুন গাড়ী দেয়া হবে । ভদ্রলোক তো উল্লসিত হয়ে ঊঠে বললেন, আরে আমার স্ত্রীর নামে বীমা করা , সে মরে গেলে কি আপনারা একই ব্যবস্থা করবেন ?
- ভদ্রমহিলাঃ তোমার নাম কি? খুকিঃ অনিতা। ভদ্রমহিলাঃ কি সুন্দর দেখতে তুমি! তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে। খুকিঃ কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।
- এক লোক গেছে ডাক্তারের কাছে। তার থাই (উরু) পুড়ে গেছে। তো, ডাক্তার প্রেস্ক্রিপশন লিখলো, (১) বার্নল। (২) ভায়াগ্রা। লোকটা প্রেস্ক্রিপশন দেখে তো অবাক!! জিজ্ঞেস করলো, বার্নল তো বুঝলাম কিন্তু ভায়াগ্রা কেন? আমার তো …ইয়ে মানে…আমার তো তেমন কোন সমস্যা নাই!! ডাক্তার : এইটা আপনার লুংগিকে আপনার পোড়া জায়গাটা থেকে দুরে রাখতে সাহায্য করবে।।
- এক লোক রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো… হটাৎ ছেলে এসে রুমে ঢুকে পড়ল… অপ্রস্তুত হয়ে লোকটি ছেলেকে বলল, বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই… ছেলেঃ এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো…..
- এক লোক বড় বিপদে আছে, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ শিশ্ন নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, কারন মেয়েরা এটা দেখে ভয়ে পালিয়ে যায়, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতি মিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে। দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাকে শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা! সে ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে? গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, না! সে টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে? আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, না! এবার ওটা ১৫-তে নেমে এলো। উল্লসিত হয়ে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে? এবার উত্তর এলো, এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!
- একটা মেয়ে হাফ বুক খোলা টপসের উপর এরোপ্লেনের লকেট পরেছে। তা দেখে একটা ছেলে হা করে মেয়েটার বুকের দিকে তাকিয়ে আছে….. মেয়ে (খুশি হয়ে): আপনি বুঝি আমার এরোপ্লনটা দেখছেন ? খুব সুন্দর তাই না… ছেলে: জি মানে … টা তো বটেই…না… .মানে এরোপ্লেনের রানওয়েটা আরও সুন্দর হবে নিশ্চয়ই…. . .:P
- বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়? : অব্যশই মেয়ে | : কেন ? : যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না কাঠিতে ??
- গৃহকর্ত্রী : তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনাই ক্যান?? কাজের বুয়া: আমিতো ফেসবুক এ স্ট্যাটাস দিসিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি…। গৃহকর্ত্রী : ও’মা, তুমি ফেসবুক চালাও নাকি?? কাজের বুয়া: ক্যান, আপনি জানেন না? আপনার সাহেব তো কমেন্টও দিসে – ‘miss u’!!!
- চান্দুর বিয়ে হয়েছে ৩ মাস কিন্তু এর মাঝেই তার বউ সন্তান জন্ম দিলো!! চান্দুঃ বাচ্চা তো ৯ মাস পরে হয়।। কিন্তু ৩ মাস পর কিভাবে হল?? স্ত্রীঃ তোমার বিয়ের কয় মাস হল?? … চান্দু একটু ভেবে বললঃ ৩ মাস।। স্ত্রীঃ আমার বিয়ের কত দিন হল?? চান্দুঃ ৩ মাস।। স্ত্রীঃ বিয়ের কত দিন পর বাচ্চা হল?? চান্দুঃ ৩ মাস।। স্ত্রীঃ তাহলে মোট কত দিন হলো?? চান্দুঃ ৯ মাস!! বলে ওয়ে ধিনকা চিকা ধিনকা চিকা করে আনন্দে নাচতে শুরু করলো!!
- স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যে কিনা বেডরুমে বসে ছিল। তাই স্ত্রী রান্নাঘরে গিয়েস্বামীকে নতুন নাম্বার থেকে কল দিলঃ হ্যালো জানু … … … … স্বামীঃ (খুব নিচু স্বরে) ডার্লিং, আমি তোমাকে একটু পরে ফোন দিচ্ছি, ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে, যেকোনো সময় এসে পরবে।
- স্ত্রীর রান্না ভাল না, তাই স্বামী স্ত্রী কে খোটা দিচ্ছে: স্বামী: তোমার পারফর্মেন্স ভাল হলে আমি বাবুর্চি কে ছাড়িয়ে দিতাম। স্বামীর খোটা শুনে স্ত্রী রেগে গেছে, মুখ ঝামটা দিয়ে বলছে:…
- স্ত্রী: আর তোমার পারফর্মেন্স একরত্তিও ভাল হলে আমি বাবুর্চি, মালী, ড্রাইভার, দারোয়ান এদের সবাইকে ছাড়িয়ে দিতাম।
- এক সদ্য বিবাহিত দম্পতি হাওড়া ষ্টেশান থেকে দক্ষিনভারতগামী একটি ট্রেনে উঠেছে। উদ্দেশ্য মধুচন্দ্রিমা। দুজনের চোখে-মুখেই খুশীর ঝিলিক। ট্রেন চলতে শুরু করলো। এমনিতেই এ সি টু টায়ার্স কামরা, তার উপর প্যাসেঞ্জার্সও অনেক কম। স্বামী-স্ত্রী দুজনে সন্ধ্যে নাগাদ রাতের খাবার খেয়ে নিয়ে নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। স্বামী: জান্, কালকে বাজারের ব্যাগটা …রাখতে গিয়ে হাতের কব্জীটায় একটা জোর মচকা লেগেছে, খুব ব্যাথা করছে! স্ত্রী পাশেই বসা ছিল, স্বামীর হাতটা দু-হাতে আদর করে নিজের মুখের কাছে নিয়ে এসে চকাস করে একটা চুমু খেয়ে বললো এই নাও পেইন কীলার! মেঘ না চাইতে জল পেয়ে স্বামী উত্তেজিত হয়ে পড়লো। মনে মনে একটা ফন্দি এঁটে বললো না না! ব্যাথাটা তো এখন আর কব্জীতে হচ্ছে না। এ কাঁধে হচ্ছে। যেমনটা হবার ছিল তেমনই হল স্ত্রী স্বামীর আরো ঘনিষ্ঠ হয়ে বসে কাঁধে একটা চকাস, চুমু জি, এই নিন আপনার পেইন কীলার। এরপর স্বামী নিজের ঠোঁট-এর দিকে ইঙ্গিত করতেই স্ত্রী ব্যাথা কমাতে তৎপর হয়ে উঠলো….. এখন হয়েছে কি, আপার বার্থ-এ এক দাদু অনেক্ষণ ধরে যন্ত্রনায় ছটফট করছিলো, ঘুমোতে পারছিলো না। নীচে বারবার পেইন কীলার পেইন কীলার বলা হচ্ছে শুনে কাতর হয়ে বললেন মামনি, আমার পাইলস এর যন্ত্রনাটা বেড়েছে, একটা পেইন কীলার পাওয়া যাবে, প্লিজ্?
- সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ। যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি! যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …! যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অয়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!…..
- একটি খুব দামি হোটেলে খাওয়া দাওয়া চলছে। এক মহিলা বুকে গুজে রাখা ন্যাপকিনটা বের করতে গিয়ে টান লেগে তার বুকের বেশ খানিকটা অংশ বের হয়ে আসলো। পাশে দাড়ানো ওয়েটার ব্যস্ত হয়ে আংগুল দিয়ে চাপ দিয়ে তা আবার গাউনের ভেতর ঢুকিয়ে দিলো। তা দেখে ম্যানেজার ওই ওয়েটারকে ডেকে ধমক দিয়ে বললো, এটা নামিদামি হোটেল এখানে ওসব অসভ্যতা চলবে না। তুমি কোন সাহসে হাত দিলে? ভবিষ্যতে যদি এমন হয় তাহলে চামচ ব্যবহার করবে।
- প্রতিবেশী বয়েবৃদ্ধ জামিল সাহেব সাবধান করছিলেন সদ্যবিবাহিত রাসেল সাহেবকে। : শোন বউকে আদর করার সময় জানালা বন্ধ করে নিও। আমি চোখে ভাল দেখি না তবু কাল তো ব্যাপারটা আমারই চোখে পড়ে গেল। : কি বলছেন যা তা ! বুড়ো হয়েও ফুচকি মারার অভ্যাসটা ছাড়তে পারেন নাই মনে হয়। আর কাল তো আমি বাসায়ই ছিলাম না।
- রাগী জামাই একদিন তার শ্বশুরকে SMS পাঠালো– YOUR PRODUCT NOT MEETING MY REQUIREMENTS. উত্তর আসলো– WARRANTY EXPIRED, MANUFACTURER NOT RESPONSIBLE..
- বউরা দিবাচর ; আর স্বামীরা নিশাচর নতুন বিয়ে হওয়া বান্ধবীকে প্রশ্ন করল শায়লা- কী রে তোর বর কেমন? : স্বামী আর পেঁচার মাঝে কোন প্রর্থক্য নেই | : কেন, এমন কথা বলছিস কেন? : বলছি কারন স্বামীরা তাদের বউদের সব ভালো জিনিস শুধু রাতের বেলাই খুজে পায় |
- কোনটা বেশি দামি? এক ভদ্র মহিলা প্রচন্ড জোরে কাঁদছেন শুনে একজন জিজ্ঞেস করলো ম্যাডাম আপনি কাঁদছেন কেন? কী বলবো! গতকাল ডাকাত পড়েছিল আমার ঘরে,সমস্ত গয়না ডাকাতি করে নিয়ে গেছে। যাক! ইজ্জতটা তো বেঁচে গেছে! ওটা বেচেইতো গয়না কিনেছিলাম।
বাঙ্গালী স্বামী স্ত্রী জোকস / Bengali Husband Wife Jokes
Bengali Long Funny Stories, বাংলা বড়ো হাসির গল্প
একটু বড়ো হাসির গল্প বাংলাতে রইলো নিচে,
- ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ সন্ধ্যেবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, ‘ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?’ স্বামী মাথা নাড়লেন, ‘উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে।’ মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, ‘তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!’
- জাবু প্রতিদিন চোখের চারপাশে কালোদাগ নিয়ে স্কুলে আসে। ব্যাপারটা খেয়াল করলেন তার স্কুল শিক্ষিকা। তিনি প্রশ্ন করতে জাবু বললো, মিস, আমাদের ঘরটা খুব ছোটো। আমি, আব্বু আর আম্মু মিলে এক খাটে শুই। প্রতিদিন রাতে আমার আব্বু জিজ্ঞেস করে, ‘জাবু, তুমি কি ঘুমিয়েছ।’ যখনই আমি বলি ‘না’, তিনি আমার মুখে একটা বেমক্কা থাপ্পড় মারেন, আর আমার এই দশা হয়। শিক্ষিকা, বেচারার এই অবস্থা দেখে বেশ দুঃখ পেলেন। তিনি বললেন, আজ রাতে যখন তোমার আব্বু আবারও একই প্রশ্ন করবে, একদম চুপ থাকবে। টু শব্দটাও করবে না। পরের দিন জাবু স্কুলে এলো। আজ তার চোখের চারপাশটায় কোন কালো দাগ নেই। শিক্ষিকা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। তারও পরের দিন জাবু যখন স্কুলে এলো, দেখা গেলো তার দু চোখেই কালো দাগ পড়ে আছে। এবার আগের চেয়ে আরও গাঢ়। ইয়াল্লা! আবার এই অবস্থা হলো কি করে তোমার?, বললেন শিক্ষিকা। জাবু বললো, আব্বু জিজ্ঞেস করলো, ‘জাবু, তুমি কি ঘুমিয়েছ?’ আমি কোন শব্দ করলাম না। তারপর দেখলাম আম্মু-আব্বু দুজনেই নড়তে চড়তে আরম্ভ করলো। কিছুক্ষন পর দেখি, আম্মু তাঁর ঠ্যাং দিয়ে বিছানায় দাপাচ্ছে। কেমন জানি পাগলাটে শেয়ালের মতো হাঁকছিল সে। কিছুক্ষণ পরে শুনলাম আম্মু বলছে, ‘এবার কি বেরুনোর পালা?’ আব্বু বললো, ‘হুম, এক্ষুনি, রেডি হচ্ছি আমি।’ হঠাৎই আব্বু ধরা গলায় বললো, ‘এবার… বের..বের…হলাম কিন্তু। শিক্ষিকা হা করে শুনে আছেন। জাবু ঢোঁক গিলে বললো, আব্বু আম্মু কোথাও বেড়াতে বেরুলে আমি তাদের সাথেই যাই। তাই আমি তখুনি চিল্লিয়ে উঠলাম, দাঁড়াও। আমিও বের হবো।
- এক বাসায় বাড়ীর গিন্নীর পেন্টি চুরি হয়ে গেছে আর সেই দোষ পরেছে বাড়ীর কাজের মেয়ের উপর । কাজের মেয়ে বাড়ে বাড়ে না করার পর ও গিন্নী কাজের মেয়েকেই দোষ দিচ্ছে । ইতিমধ্যে বাড়ীর কর্তার প্রবেশ, সাথে সাথে কাজের মেয়ে দৌড়ে গেল কর্তার কাছে….. কর্তার কাছে গিয়ে বলল স্যার, ম্যাডাম এর পেন্টি চুরি গেছে কিন্তু ম্যাডাম আমারে দোষ দিচ্ছে, স্যার , ম্যাডাম না জানুক কিন্তু আপনে তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়ি না
- এই কৌতুকটি একটা ফেসবুক গ্রুপে আজকেই পেলাম: এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি? বাবাঃবাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি? বাবা সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা? বাবাঃ দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয় এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো? মা হেসে বলল, বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার,কারন সে তোমার বাবা না
- মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে। বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে। ‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি। জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো। ‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী। জুম্মন সেটাও পালন করলো। এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’ জুম্মন খুললো। মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’
- এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই। বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস। গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের… শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা! আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা। ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে। এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!
- ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত? রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়। আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়। রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও। রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা। ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু। রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট। ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে। রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut. ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম। ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck. ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork. ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব–ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম। ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়। শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।
- তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই। জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো। ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে। বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে। বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো… বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো। সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে? বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের জিনিস দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে? সৈন্যরা : হাহাহাহা…বুড়ার খায়েশ দেখো…এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে। সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো। বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?….দাড়া…দেখ তাহলে মজা…. এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার জিনিস দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো…. সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ। ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো? বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি। ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো? বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো, ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার জিনিস ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।
Latest Bengali Funny Pictures ~ হোয়াটস্যাপ এর জন্যে বাংলা হাসির ছবি ও মিম
Here are some top Bangla funny memes for whatsapp, you can share this with your friends.
আরো হাসির গল্প ও জোকস পড়তে হলে নিচে ক্লিক করুন,
স্বামী স্ত্রী নিয়ে ননভেজ জোকস বাংলা তে
গোপাল ভার এর মজার মজার গল্প
অফিস নিয়ে দারুন সব কৌতুক