পিএইচডি বা ডক্টর অফ ফিলোসফি (ইংরেজি: Doctor of Philosophy, Ph.D) হলো সর্বাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত ডিগ্রি যা অধিকাংশ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দ্বারা অধ্যায়নের সমাপ্তি করার পরে দেওয়া হয় । একাডেমিক ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিস্তৃতি জুড়ে পুরষ্কারস্বরূপ পিএইচডি / ph.D প্রদান করা হয়ে থাকে। বিজ্ঞান, কলার এবং বাণিজ্যের বিভিন্ন শাখায় গবেষণার জন্য স্নাতক উত্তীর্ণ গবেষককে সাধারণত এই ডিগ্রি প্রদান করা হয়ে থাকে।উপার্জন করা গবেষণার ডিগ্রি হিসাবে, পিএইচডি প্রাপ্ত করার জন্য যারা পড়াশোনা করছেন তাদের সাধারণত মূল গবেষণা তৈরি করা প্রয়োজন যা জ্ঞানের গণ্ডিকে প্রসারিত করে থাকে। সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পদ অর্জন করতে হলে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা অত্যাবশ্যক, How far a PhD degree is essential to get a professorship
সংক্ষিপ্ত তথ্য, A synopsis
শিক্ষা জগতে অন্যতম প্রধান উচ্চপদস্থ ডিগ্রি পিএইচডি সম্পন্ন করলে উচ্চ পদে যে কোনো সংস্থায় চাকরি পাওয়ার সাথে সাথে সকলের কাছে সম্মানিত ও হওয়া যায়। কোনো কলেজ থেকে পিএইচডি উত্তীর্ণ করার জন্য তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে। পিএইচডি সম্পূর্ণ করার পর সেই ব্যক্তির নামের আগে Dr. উপাধিটি যোগ করা হয়ে থাকে। PhD র পরিচিতি আলাদা আলাদা নামে ও পাওয়া যায়; যথা p.hd, phd, d.phill ইত্যাদি।কোনো ব্যক্তি বা ছাত্র পিএইচডি করতে ইচ্ছুক হলে তার বয়সসীমা ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে ; পঞ্চান্ন বছর ঊর্ধ্ব বয়সসীমায় কোনো ছাত্র বা ব্যক্তি PHD করতে পারবেন না।
পিএইচডি করতে হলে সংশ্লিষ্ঠ বিষয় সম্পর্কিত বিশেষজ্ঞ এবং তত্ত্বাবধায়কের প্রয়োজন পড়ে।
ইনি ছাত্রছাত্রীদের গবেষণার কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন। এনার ই তত্ত্বাবধানে গবেষক গবেষণাকর্ম সম্পন্ন করে থাকেন। পরবর্তীকালে গবেষককে তত্ত্বাবধায়কের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী একটি পিএইচডি থিসিস লিখে জমা করে। এই থিসিস টি সাধারণত ১৫০ থেকে ৪০০ পৃষ্ঠার হয়ে থাকে ।
নীতিবাক্য নিয়ে উক্তি,ছবি ও স্ট্যাটাস, Quotes about moral statements in Bengali
পিএইচডির জন্য যোগ্যতা, Eligibility for Ph.D
পিএইচডি করার জন্য ছাত্রছাত্রীদের যে কোন মহাবিদ্যালয় বা কলেজ থেকে উত্তীর্ণ হবার পর, যোগ্যতা অনুযায়ী কোন একটি বিশেষ বিষয়কে বেছে নিয়ে তার ওপর মাস্টার ডিগ্রী করা একান্ত প্রয়োজনীয়।
প্রধানত এই স্পেসিফিকেশন ,কলা বিভাগ ,বাণিজ্য বিভাগ ও বিজ্ঞান বিভাগ এই তিন ধরনের হয়ে থাকে যেটি আপনাকে আপনার সেকেন্ডারি পরীক্ষার পরই ঠিক করে নিতে হয় আপনি কোন বিভাগ নির্বাচন করতে চলেছেন। সেকেন্ডারি পরীক্ষা পাশ করার পর যেকোনো একটি বিশেষ বিষয় বেছে নিয়ে, সেই বিশেষ বিষয়টি নিয়ে তার ওপর গ্রাজুয়েশন পাস করতে হবে। গ্র্যাজুয়েশন বা স্নাতক সম্পন্ন করার পর আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী একটি বিষয় বেছে নিয়ে তার ওপর মাস্টার ডিগ্রী করতে হবে। আর তারপর আপনি যে বিষয়ের ওপর স্নাতকোত্তর করেছেন, সেই বিষয়ের উপর আপনার প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী পিএইচডি করতে পারেন।
তাই নিজের আগ্রহের উপর ভিত্তি করে যদি আপনি বিষয় নির্বাচন করে থাকেন তাহলে আপনি যে বিষয়ের উপর স্নাতকোত্তর করবেন সেটিই পরবর্তীকালে আপনার পিএইচডির বিষয় হিসেবে গণ্য হবে।
আজব সব তথ্য বাংলা তে ~ 100 Mind-Blowing Facts in Bengali | সেরা বাংলা ফ্যাক্ট গুলি
Ph.D. কলেজ, PhD Colleges
বিভিন্ন বিষয়ের কথা মাথায় রেখে পিএইচডি করার জন্য আলাদা আলাদা কলেজ রয়েছে। তাই আপনার নির্ধারিত বিষয়ে অনুযায়ী আপনাকে সেইমতো কলেজ স্থির করতে হবে।
ভারতের কিছু প্রথম সারির পিএইচডি কলেজের কথা নিম্নে উল্লেখিত হল:
- **Indian institute of management Ahmedabad (IIMA)
- **Loyola College, Chennai
- **National law school of India University, Bangalore
- **Indian institute of Technology Delhi
- **Indian institute of management, Bangalore
- **National law University, Delhi
- **Bombay college of pharmacy, kalyan
- **Indian law institute University, Bhopal
- **Indian institute of Technology, Kanpur
- **Gujarat National law University, Gandhinagar
- **Loyola College, Chennai
জেনে নিন দুর্গাপূজা নিয়ে অজানা সব তথ্য – Unknown Facts About Durga Puja in Bengali
পিএইচডি কোর্স করতে কত সময় লাগে, How long does a PhD course take?
পিএইচডি সম্পূর্ণ করতে মোটামুটি তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে। নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর তথ্য সংগ্রহ করতে তিন থেকে পাঁচ বছর সময় লাগে এবং পরবর্তীকালে গবেষণা করার জন্য আরও দুই থেকে তিন বছর লাগে।
পিএইচডি করার জন্য প্রস্তুতি, Preparation for Ph.D
যদি আপনি পিএইচডি করার লক্ষ্যে অবিচল থাকেন তাহলে সেকেন্ডারি পরীক্ষা দেওয়ার পর নিজের দক্ষতা অনুযায়ী বিষয় বেছে নিয়ে প্রত্যেকদিন সেই বিষয়টিকে নিয়ে তিন থেকে চার ঘণ্টা অতিরিক্ত পড়াশোনা করতে হবে বা ইন্টারনেট থেকে অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন যা ভবিষ্যতে আপনার স্নাতকোত্তর অধ্যয়ন করার সময় অনেক কাজে আসবে।
সাধারণত হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা পাশ করার পর স্নাতক স্তরে আপনার পছন্দের বিষয়টি বেছে স্নাতকোত্তর স্তরে র প্রাপ্ত নম্বরের ওপর নজর দিতে হবে। পিএইচডি করবার জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ৫৫% নম্বর এর সাথে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে এবং পাশাপাশি ইংরেজি তেও ভালরকম দখল থাকতে হবে কারণ অধিকাংশ পিএইচডি কলেজ, ইংরেজি মাধ্যমেই ট্রেনিং দিয়ে থাকে। তাই যদি স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষাতে 70% এর উপর আপনার নম্বর থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি যেকোন কলেজেই Phd অধ্যয়ন করার জন্য ভর্তি হতে পারবেন।
সাঁইবাবার চিরন্তন বাণী, Valuable Sayings of Sai Baba in Bengali
যে বিষয় নিয়ে পিএইচডি করা যায়, Subjects on which PhD can be done
আপনার আগ্রহ অনুযায়ী বিজ্ঞান, কলা এবং মানবিক বা কমার্স বিষয়ক যেকোনো বিষয়ে তেই পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করতে পারেন এবং , বহির্বিশ্বে ও এই প্রক্রিয়াই অনুসরণ করা হয়।
বিশেষ ভাবে যে সকল বিষয়ে পিএইচডি করা যায় তা হল, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ফিনান্স, দর্শন, সাহিত্য, রসায়ন, পদার্থ, গণিত, অর্থনীতি, আইন ইত্যাদি। ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহ অনুযায়ী তাদের পছন্দের বিষয়ের বিভিন্ন শাখা নিয়েও তারা পিএইচডি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ সাহিত্য ;কেউ যদি মনে করে বাংলা সাহিত্যের মধ্য থেকে শুধু অভিধান শাস্ত্রেই ডক্টরেট তথা পিএইচডি গবেষণা করবে ; তা সে করতে পারবে ।
পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের নিয়মাবলি, Rules for obtaining Ph.D
পিএইচডি করার ক্ষেত্রে এবং গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য যেটি সর্ব প্রথম এবং সর্বপ্রধান প্রয়োজনীয় তালিকার মধ্যে পড়ে তা হল তত্ত্বাবধায়ক বা সুপারভাইজার নির্বাচন যিনি ছাত্রছাত্রীদের গবেষণার বিষয় নির্ধারণ করে দেন, গবেষণার কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করেন এবং প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা প্রদান করে থাকেন।
নিচে উল্লিখিত হল এই বিষয় সংক্রান্ত কিছু সাধারণ নিয়ম :
*ভর্তির এক মাসের মধ্যে সুপারভাইজার বা গাইডের সঙ্গে পরামর্শ অনুযায়ী গবেষণার শিরোনাম বা টাইটেল সমেত গবেষণার প্রস্তাবনা বা Proposal তৈরি করে তা জমা দিতে হবে।
*গবেষণার প্রস্তাবনা টি জমা দেওয়ার পর দু মাসের মধ্যে প্রস্তাবনা উপস্থাপন করতে হবে যাকে বলা হয় Proposal Presentation .
* গবেষণারত ছাত্রছাত্রী যখন দ্বিতীয় বর্ষে পদার্পন করে ,তার পরে দু মাসের মধ্যে নির্ধারিত গবেষণার কার্যাবলির একটি সেমিনার আয়োজন করা একান্ত আবশ্যক এবং সেই সেমিনারে পি.এইচ.ডি. কমিটির পাঁচ জন সদস্যের মধ্যে ন্যূনতম তিন জন সদস্যকে উপস্থিত থাকতে হবে। পরবর্তীকালে উল্লিখিত এই তিন সদস্য গবেষকদের গবেষণা কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে যাচাই করবেন এবং তাদের লিখিত মতামত প্রদান করবেন।
*দ্বিতীয় বছর শেষে গবেষকদের নিজেদের মূল থিসিসটি উপস্থাপন করতে হবে। থিসিস উপস্থাপনা করার পর পি.এইচ.ডির সংশ্লিষ্ঠ বিশ্ববদ্যালয়ের পুর্ণাঙ্গ কমিটির সদস্যগণ সেই থিসিস বিস্তারিত রূপে মূল্যায়ন করবেন।
* এরপর থিসিস উপস্থাপন করার ঠিক এক মাসের মধ্যে ছাত্রছাত্রীদের মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সেই মৌখিক পরীক্ষায় পি.এইচ.ডি কমিটির তিনজন সদস্য এবং বিষয়ভিত্তিক একজন প্রফেসরকে নিয়োজিত থাকবেন।
* অবশেষে মৌখিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরে মূল থিসিসের ৩টি প্রতিলিপিসহ উক্ত ছাত্র/ছাত্রীকে পিএইচ.ডি. ডিগ্রী প্রদান করার সুপারিশসহ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করা হয়ে থাকে।
ধূমপান এবং সিগারেট নিয়ে উক্তি, Quotes about Cigarette smoking in Bengali
PhD ফি– পিএইচডি করতে কত টাকা লাগে, PhD Fee – How much does it cost to do a PhD?
অধিকাংশ পিএইচডি কলেজ তিন ভাবে fees নিয়ে থাকে। ১) রেজিস্ট্রেশন ফি ২) সিকিউরিটি ফি ৩)সেমিস্টার ফিস
এর মধ্যে,
অ্যাডমিশন ফি : ₹১০০০০
সিকিউরিটি ফি : ₹১০০০০
প্রত্যেকটি সেমিস্টারের ফি : ₹৩০০০০ to ₹৭০০০০
PhD দরখাস্তের পদ্ধতি, PhD application procedure
প্রত্যেক মাসে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় নতুন ক্যান্ডিডেটের খোঁজ করে থাকে এবং একই সাথে পরের বছরের ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি নেওয়ার তারিখ ঠিক করে রাখে। এজন্য প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্ডিডেট কে নিজস্ব ওয়েবসাইটে গিয়ে, পরবর্তী এডমিশনের তারিখ কবে আছে সে বিষয় খোঁজ করতে হবে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে এই সমস্ত বিষয় সংক্রান্ত তথ্যাবলি ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে আপডেট করা হয়ে থাকে।
RET – Research Eligibility Test
প্রার্থী যদি পিএইচডি এডমিশনের জন্য প্রস্তুত থাকেন তাহলে তাহলে নির্দিষ্ট প্রার্থীকে নিজের যোগ্যতার পরিচয় দেওয়ার জন্য eligibility test এ বসতে হবে হবে।
পরবর্তী সময়কালে নির্দিষ্ট কলেজে এডমিশন নেওয়ার সময় লিখিত পরীক্ষার সাথে সাথে শারীরিক পরীক্ষাও দিতে হয় তাদের। তাই নির্দিষ্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে RET প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে হবে ছাত্রছাত্রীদের।
খেলাশ্রী প্রকল্প ~ ক্রীড়ার উন্নতিকল্পে এক অভিনব উদ্যোগ | Khelashree scheme All details in Bengali
ইন্টারভিউ, Interview
RET প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর প্রার্থীকে ইন্টারভিউতে বসতে হয় যেখানে প্রার্থীকে তাঁর ডিগ্রি সম্পর্কিত অনেক ধরনের প্রশ্নের জবাব দিতে হয় এবং অবশেষে ইন্টারভিউয়ে উত্তীর্ণ হতে হয়।
পিএইচডি সম্পন্ন করার পর কি কি জীবিকা অবলম্বন করা যায়,
What kind of career can be adopted after completing Ph.D
পিএইচডি সম্পন্ন করার পর প্রার্থীরা যে সকল পদে চাকরি পেতে পারেন সেগুলি হল –
**Researcher
**Professor
**News editor
**International relation expert
**Foreign service officer
**Education consultancy
**School teacher
- নিজের ব্যক্তিত্ব কে গড়ে তোলার কিছু অনন্য উপায়, Valuable tips to build up your personality in Bengali
- কল্লোলিনী তিলোত্তমা কলকাতা, Kolkata-The City of joy- Best Details in Bengali
- পলাশীর যুদ্ধ সম্পর্কে বিস্তারিত, Best details about the Battle of Plassey in Bengali
- GST বা পণ্য ও পরিষেবা কর, Know in details about GST in Bengali
- দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও তার প্রতিকার, Price hike and its remedies in Bengali
উপসংহার, Conclusion
উপরিউক্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে পিএইচডি এর পূর্ণরূপ , পিএইচডি কাকে বলে, পিএইচডি এর যোগ্যতা এবং পিএইচডির যাবতীয় খুঁটিনাটি সম্পর্কে আপনারা জ্ঞাত হয়েছেন । পিএইচডি করার অদম্য ইচ্ছা, সঠিক অধ্যাবসায় এবং সঠিক বিষয় নির্বাচন করতে পারলে আপনার লক্ষ্য পূরণ হতে অধিক সময় লাগবে না ।
Frequently asked questions:
পিএইচডির পূর্ণাঙ্গ রূপ কি?
ডক্টর অফ ফিলোসফি (ইংরেজি: Doctor of Philosophy, Ph.D) হলো সর্বাধিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জিত ডিগ্রি যা অধিকাংশ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দ্বারা অধ্যায়নের সমাপ্তি করার পরে দেওয়া হয় ।
পিএইচডি আর কী কী নামে প্রসিদ্ধ ?
PhD র পরিচিতি আলাদা আলাদা নামে ও পাওয়া যায়; যথা p.hd, phd, d.phil ইত্যাদি।
পিএইচডি করতে গেলে কত শতাংশ নম্বর পেতে হয় ?
পিএইচডি করবার জন্য নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ৫৫% নম্বর এর সাথে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
কোন কোন বিষয়ে পিএইচডি করা যায় ?
যে সকল বিষয়ে পিএইচডি হয় তা হল, ম্যানেজমেন্ট, মার্কেটিং, ফিনান্স, দর্শন, সাহিত্য, রসায়ন, পদার্থ, গণিত, অর্থনীতি, আইন ইত্যাদি। ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহ অনুযায়ী তাদের পছন্দের বিষয়ের বিভিন্ন শাখা নিয়েও তারা পিএইচডি করতে পারে।
পিএইচডি সম্পন্ন করার পর কি কি জীবিকা অবলম্বন করা যায়?
Researcher
**Professor
**News editor
**International relation expert
**Foreign service officer
**Education consultancy
**School teacher
ইত্যাদি ….