পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার, Best article on Environmental pollution and its remedies



ভূমিকা, Introduction 

 মানবজীবনে পরিবেশের গুরুত্ব যে কতখানি তা বলে শেষ করা যায় না, কারণ পরিবেশই হলো প্রাণের ধারক। এই পরিবেশের ওপর নির্ভর করেই মানুষ তথা উদ্ভিদ বা অন্যান্য প্রাণীদের জীবনের উদ্ভব এবং বিকাশ ঘটে। পৃথিবীর প্রতিটি জীবই বাঁচার উদ্দেশ্যে নিজ নিজ পরিবেশ থেকে প্রয়োজনীয় নানা উপকরণ সংগ্রহ করে, আর সেই পরিবেশই যদি দূষিত হয়ে পড়ে, তবে তা জীবজগতের অস্তিত্বের সম্মুখে এক হুমকিস্বরূপ। 

পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার

পরিবেশ কী, What is environment

আমাদের চারপাশের যা কিছু আছে তা নিয়েই আমাদের পরিবেশ গঠিত, অর্থাৎ আমাদের বাসস্থান, দালান-কোঠা, ঘরবাড়ি, গাছপালা, মাটি, বায়ু, জলাশয় সব কিছু নিয়েই তৈরি হয় পরিবেশ। পরিবেশ দুই প্রকার, যথাঃ প্রাকৃতিক পরিবেশ ও কৃত্রিম পরিবেশ। প্রাকৃতিক উপাদান নিয়ে গঠিত পরিবেশকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মানবসৃষ্ট উপাদান নিয়ে গঠিত পরিবেশকে কৃত্রিম পরিবেশ বলা হয়। মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচরণ এ পরিবেশের ওপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে।

সরস্বতী পূজার শুভেচ্ছা, স্টেটাস, বাণী ও এসএমএস – Bengali Status, Captions & Wishes for Saraswati Puja Photos, Wallpapers

পরিবেশ দূষণ কী ? What is environmental pollution?

কোনোও কারণে পরিবেশ যখন নিজের স্বভাবিকতা হারিয়ে ফেলে এবং পরিবেশের অবস্থিত উপাদানের কাঙ্খিত মাত্রা বিনষ্ট হয়ে যায়, তখন সেই পরিবেশ জীব-জগতের কাছে অস্বস্তিকর তথা অসহনীয় হয়ে ওঠে।

এরূপ অস্বাভাবিকতা বা অসুস্থ পরিবেশকেই দূষিত পরিবেশ বলে। মূলত বিজ্ঞানের অগ্রগতির কারণেই পরিবেশ নিজের স্বাভাবিকতা হারাচ্ছে, আর মানুষ নির্বিচারে নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য প্রকৃতিকে নিষ্ঠুরভাবে কাজে লাগাচ্ছে, আর এর ফলস্বরূপ প্রকৃতিও নানা দুর্যোগ বিপর্যয়ের মাধ্যমে মানুষের প্রতি যেন প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে উঠেছে। তাই কবি বলেছেন-

পরিবেশ দূষণ কী

“যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,

তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো”

বাংলার ঋতুবৈচিত্র্য, Seasonal diversity of Bengal, Best details in Bengali

পরিবেশ দূষণের কিভাবে সৃষ্টি হয়,  How is environmental pollution created?

মূলত দুটি উপায়ে পরিবেশ দূষিত হয়। সেগুলো হল প্রাকৃতিক উপায় এবং কৃত্রিম উপায়। সাধারণত প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় ফলে পরিবেশে যে অবনতি ঘটছে তাই হল প্রাকৃতিক দূষণ। এমনকি আমাদের মলমুত্র এবং বিভিন্ন পচনদ্রব্য থেকে প্রাকৃতিক দূষণ হতে পারে। অন্যদিকে কৃত্রিম দূষণের নিয়ামক হল কলকারখানা এবং যানবাহনের কালো ধোঁয়ার মত সমস্যাগুলো। তাছাড়াও দূষণ সৃষ্টির কারণ হিসেবে রয়েছে কীটনাশকের ব্যবহার, গুড়াসাবান, ওষুধ এবং পলিথিন প্লাস্টিকের মতো বিভিন্ন প্রসাধনী সামগ্রী যেখানে সেখানে ফেলে দেওয়া।

পরিবেশ দূষণের কিভাবে সৃষ্টি হয়

পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ, The main cause of environmental pollution

পরিবেশ দূষণের কারণগুলোও স্থান-কালভেদে ভিন্ন ভিন্ন হয়। তবে সাধারণ ভাবে দেখতে গেলে পরিবেশ দূষণের বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে, সেগুলো হল :

● অস্বাভাবিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি।

● বিভিন্ন যন্ত্র ও যানবাহনের থেকে নির্গত ধোঁয়া। 

● জমিতে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশকের ব্যাপক ব্যবহার। 

● নির্বিচারে বন ধ্বংস।

● বিভিন্ন রকম ক্ষতিকর রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহার। 

● গ্রীনহাউজ এফেক্ট।

এসব থেকে হওয়া দূষণকে প্রধানত চার ভাগে বিভক্ত করা হয়। যথাঃ বায়ুদূষণ, জলদূষণ, মৃত্তিকা দূষণ এবং শব্দদূষণ।

পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ

বাঙালীর উৎসব নিয়ে সেরা রচনা, Best composition on Bengali festivals in Bengali

জলদূষণ, Water Pollution 

জলদূষণের ভয়াবহতা বর্তমানে সারাবিশ্বে এক সাধারণ সমস্যার রূপ নিয়েছে। নিষ্কাশন ব্যবস্থার ত্রুটি হল জল দূষণের অন্যতম কারণ। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে জল শোধণের সুব্যবস্থা থাকলেও বেশ কিছু অনুন্নত দেশগুলোতে এখনও উক্ত সমস্যার সঠিক সমাধান সম্ভব হয়নি। WHO-র এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী পৃথিবীর উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রায় ৭০ ভাগ শিশুর মৃত্যু হয় জলদূষণের কারণে। 

জলদূষণ

শব্দদূষণ, Sound Pollution

শব্দদূষণ এর সমস্যাটি মূলত শহরকেন্দ্রিক। শহরবাসীদেরই মূলত কলকারখানা এবং যানবাহনের বিভিন্ন রকম শব্দের সাথে নৈমিত্তিক পরিচয় রয়েছে। তবে মাইকের আওয়াজ, বাজি-পটকার কান ফাটানো শব্দ এখন শহর ছাড়িয়ে গ্রামেও জায়গা করে নিয়েছে।  ফলে দেখা দিচ্ছে শ্রবণযন্ত্রের সমস্যা, হৃদপিন্ডের রোগ, পাশাপাশি বহু মানুষের স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতাও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০-২০,০০০ হার্জের কম বা বেশি শব্দ মানুষ সাধারণত শুনতে পায় না। তাই শব্দদূষণ প্রকৃতপক্ষে এই সীমার মধ্যে হওয়া তীব্রতর শব্দ দ্বারাই হয়। সরকারি আইন অনুসারে প্রকাশ্য স্থানগুলোতে শব্দের তীব্রতার ঊর্ধ্বসীমা ৬৫ ডিসেবল অবধি বেঁধে দেওয়া হয়েছে। 

ছাত্রজীবনের দায়িত্ব ও কর্তব্য, Responsibilities and duties of student life in Bengali

বায়ুদূষণ, Air Pollution

বায়ুদূষণ বর্তমান বিশ্বের এক প্রকটিত সমস্যা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যবহার করা যন্ত্রপাতির তাপ, বিভিন্ন স্থানে পরিত্যক্ত আবর্জনা ইত্যাদিতে নানা রকম অক্সাইড থাকে। এইসব ক্ষতিকর অক্সাইড বাতাসের সঙ্গে মিশে সালফার এবং নাইট্রোজেনের এসিড তৈরি করে। পরবর্তীতে ঊর্ধ আকাশে বাতাসের সঙ্গে এদের মিশ্রন ঘটে।

বায়ুদূষণ

তারপর এগুলো এসিডরূপে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়, একই এসিড বৃষ্টি বলে এবং এর প্রভাবে জনজীবনের প্রভূত ক্ষতি হয়। প্রতিবছর প্রায় ২২ লাখ মানুষ বায়ুদূষণের প্রভাবে মারা যায়। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বায়ুদূষণের কারণে বায়ুমণ্ডলে সৃষ্ট তিন কিলোমিটার পুরু ধোঁয়াশা লক্ষ্য করেছেন যা যেকোনো মুহুর্তেই এসিড বৃষ্টিরূপে ভূপৃষ্ঠে ঝরে পড়তে পারে।

মৃত্তিকা দূষণ, Soil Pollution

 সময়ের সাথে বিভিন্ন দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, এর ফলে বাড়ছে খাদ্যের চাহিদাও। অধিক ফলনের জন্য চাষিরা ফসলের জমিতে অধিক পরিমাণে রাসায়নিক সার এবং কীটনাশক প্রয়োগ করছে  যা মাটির উর্বরাশক্তিকে কম করছে। তাছাড়া প্লাস্টিক বা পলিথিন জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করে তা যেখানে সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সে দ্রব্য মাটিতে পচতে প্রায় ৩০০-৪০০ বছর সময় লাগে। তাই সেই মাটিতে আর গাছপালা জন্মায় না। 

মৃত্তিকা দূষণ

খাদ্য দূষণ, Food contamination

বেঁচে থাকতে হলে প্রয়োজন খাদ্যের আর সেই খাদ্যে ভেজাল এখন সারাবিশ্বজুড়ে। ভেজাল অর্থ শুধু ব্যবসায়ীর অসততা নয়, বরং কৃত্রিম উপায়ে খাবারে রাসায়নিক পদার্থ মিশ্রিত হাওয়াকেও বোঝায়। মিষ্টিমন্ডা, শাক-সবজি, মাছ-মাংস সর্বত্রই রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারের ফলে এদের স্বাভাবিক গুণ হারিয়ে যাচ্ছে, এর প্রভাবে সর্বভুক মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে নানা রোগে।

সাহিত্য পাঠের প্রয়োজনীয়তা, Know about the Necessity to study literature in Bengali

তেজস্ক্রিয় দূষণ, Radioactive contamination

বর্তমান বিশ্বে অস্ত্র প্রতিযোগিতা তথা শক্তি উন্মত্ততা প্রচলিত। শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো নতুন নতুন অস্ত্র তৈরি করে সেগুলোর পরীক্ষা চালিয়ে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটাচ্ছে। পরিবেশে তেজস্ক্রিয় দূষণের বিপদ সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া দূষণের প্রভাবে ওজোন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ফলে পৃথিবীতে সূর্যের UV রশ্মির অনুপ্রবেশের প্রভাবে ত্বকের ক্যান্সার তথা চোখে ছানি পড়ার মত সমস্যা বেড়ে যাবে। এমনকি কৃষিক্ষেতের শাকসবজির মধ্যেও তেজস্ক্রিয়তা দেখা দিতে পারে।

পরিবেশ দূষণের ফল, Impact of environmental pollution

পরিবেশ দূষণে সৃষ্ট প্রকৃতির বিরূপ প্রভাবগুলো সরাসরি প্রভাব ফেলছে জনজীবনের ওপর। বেঁচে থাকার তাগিদে, জীবনধারনের জন্য মানুষ প্রকৃতিকে কাজে লাগায়। আবার, প্রকৃতি তার স্বভাব সূত্রে মানুষের বিরোধিতা করে। এই দ্বন্দের ফলে পরিবেশ তার ভারসাম্য হারায়। পরিবেশ দূষণের প্রভাবে এই মানবসভ্যতা বিভিন্ন ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে, যেমন :- 

● দূষণের বলে বন্যা, খরা বেড়ে যাবে। 

● সাধারণ জীববৈচিত্র নষ্ট হবে। 

● বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম নেবে। 

● কৃষি জমির উর্বরতা শক্তি কম হয়ে যাবে। 

● জল ও বায়ুদূষণের কারণে নানা রকম অজানা রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে।

পরিবেশ দূষণের ফল

জীবনকে সহজ ও স্বস্তিদায়ক করার জন্য নানা রকম রাসায়নিক পদার্থের আবিষ্কার এবং ব্যবহার কখন যে পরিবেশের স্বাভাবিকতা বিনষ্ট করতে শুরু করেছে ত হয়তো এই মানবজাতি বুঝতেই পারেনি, কিন্তু এই সব কারণেই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে সকলকে। দূষণের ফলে বায়ুমন্ডলে উষ্ণতা ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে, এর সঙ্গে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতাও বৃদ্ধির এক গভীরতর যোগ রয়েছে। প্রকৃতির বিরূপ প্রভাবে সংঘটিত বন্যা, অনাবৃষ্টি-অতিবৃষ্টি সব কিছুই বৃক্ষনিধনের প্রতিক্রিয়া বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাই কবি বলেছেন –

“জল, মাটি, গাছ পালা এই পরিবেশ। 

ভুল করেও করো না একে নিঃশেষ।।

পরিবেশে আমরাও বেড়ে ওঠা প্রাণী। 

ভুগতে হবেই করো যদি এর হানি।।”

প্রতিকার, Remedies

ক্রমাগত হয়ে চলা পরিবেশ দূষণের পরিণতি যে কতটা মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে তা এখন আর কেবলমাত্র অনুমানের বিষয় নয়। ইতিমধ্যেই মানুষ এর প্রতিফল পেতে শুরু করেছে। সেজন্যই পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধ করতে গোটা বিশ্ববাসীকে একসাথে এগিয়ে আসতে হবে। কিভাবে দূষণের প্রতিকার সম্ভব, জেনে নিন :

প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছাবার্তা | Bengali Wishes for Republic Day

পরিবেশ সংরক্ষণে ব্যক্তি তথা সমষ্টিগত ভূমিকা, Individual as well as collective role in environment conservation

পরিবেশ সংরক্ষণ করার দায়িত্ব শুধু সরকার অথবা কোন নির্দিষ্ট সংস্থা বা কোনো ব্যক্তিবিশেষের নয়, এই দায়িত্বটি সমাজের প্রতিটি সচেতন নাগরিকের। যারা অজ্ঞতাবশত কার্যকলাপের দ্বারা পরিবেশ দূষণে যুক্ত হচ্ছে বা যারা জেনে বুঝে দূষণের মাত্রা বাড়াচ্ছে তাদেরকে সমষ্টিগতভাবে সচেতন করতে হবে । পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণে আমাদের প্রত্যেককেই ব্যক্তিগতভাবেও ভূমিকা রাখতে হবে। পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে যা গ্রহণ বা বর্জনের প্রয়োজন সবই করতে হবে।

পরিবেশ রক্ষায় বনায়ন, Forestry to protect the environment

গাছ লাগিয়ে করতে হবে

সবুজের সমাবেশ

বাঁচবে তবে পরিবেশ আর

বাঁচবে আমার দেশ। “

প্রাকৃতিক বিপর্যায়ের হাত থেকে রক্ষা পেতে বনভূমিকে রক্ষা করা জরুরী। তাই বৃক্ষরোপণ করে বনায়ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। 

পরিবেশ রক্ষায় বনায়ন,

গণসচেতনতা বৃদ্ধি, Raising public awareness

 মানব সৃষ্ট বিভিন্ন কারণেই পরিবেশ বেশি পরিমাণ দূষিত হয়। তাই সবাইকে সচেতন হতে হবে এবং পরিবেশকে দূষিত না করার অঙ্গিকার নিয়ে সংরক্ষণের কাজে এগিয়ে আসতে হবে। সামাজিক মাধ্যমের সাহায্যে সুস্থ পরিবেশ, সুস্থ জাতি, সুস্থ সমাজ গঠণের কাজে সকলকে কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুপ্রেরণা প্রদান করতে হবে। এছাড়া সরকার এই ব্যাপারে কোনো কঠোর আইন প্রয়োগ করার মাধ্যমেও পরিবেশ দূষণ কম করানোর পদক্ষেপ নিতে পারেন।  

উপসংহার, Conclusion 

আমাদের দেশ জনসংখ্যার ভারে পীড়িত এবং প্রাকৃতিক সম্পদে দীন, কারণ অন্য দেশের তুলনায় এদেশে গাছপালার পরিমাণ বেশি, এছাড়া আমাদের দেশ কৃষি ভিত্তিক তাই সবুজের ছোঁয়া লেগে থাকে বিভিন্ন অঞ্চলে। আর এই দেশের পরিবেশ দূষণই দিন দিন ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে। তাই পরিবেশ দূষণরোধে সকলকে  এক হয়ে কাজ করতে হবে। তবেই আমরা একটি সুন্দর, সুস্থ, দূষণমুক্ত তথা বাসযোগ্য পৃথিবী ফিরে পাবো।

Recent Posts