আধুনিক যুগের কর্মব্যস্তময় জীবনে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক মানুষেরই গাড়ি চালানো শেখা বেশ জরুরি । ড্রাইভিং লাইসেন্স এককথায় হল গাড়ি চালাতে পারার সরকারি তথা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি। ড্রাইভিং শিখে রাস্তায় নিরাপদে গাড়ি চালানোর যোগ্যতার ই প্রমাণ করে একজন ড্রাইভিং লাইসেন্স ধারক গ্রাহকটি কতটি সুনিপুণ এই ক্ষেত্রে ।তবে যতই দক্ষ চালক কেউ হোক না কেন সরকারি দলিল ছাড়া তার কোনো প্রমাণ বা যৌক্তিকতা নেই । অতএব ড্রাইভিং লাইসেন্স অবশ্যই তৈরি করা উচিত এবং ড্রাইভ করার সময় চালকের সাথে তা রাখা উচিত। লাইসেন্স তৈরির প্রক্রিয়াটি কিছুটা সময়সাপেক্ষ;তাই প্রয়োজনের আগে ৩-৫ মাস হাতে সময় রেখে গাড়ি চালনার কাজটি শুরু করতে হবে।
লার্নার্স পারমিট সংগ্রহ, Collection of learner’s permit
ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বপ্রথম শর্তটি হলো গাড়ি চালানো শেখার পূর্বে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করা। এটি একপ্রকার শিক্ষানবিশ চালকের অনুমতি পত্র বলা যেতে পারে। এর সাথে সাথেই মোটরসাইকেল ও হালকা যানবাহন চালানোর লাইসেন্স নিয়ে নেওয়া যায়। ফর্ম ফিলাপ করার পর এই পারমিট টিকে জমা দিয়ে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন পাওয়ার পর তা কার্যকরী হয় ।
১০০+ পোষা কুকুরের নাম ~ Bengali Pet Dog Name Ideas
লার্নার লাইসেন্স পূরণ করার প্রক্রিয়া, Process of filling learner license
প্রথমে অনলাইন লিংক থেকে লার্নার্স লাইসেন্স এর ফর্মটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো পূরণ করতে হবে। এই ফর্মে একজন প্রশিক্ষকের নাম উল্লেখ ও তথ্য দিতে হয়। আবেদনকারী তার পরিচিত যেকোন ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীর কাছ থেকে তার লাইসেন্স নম্বর জেনে নিয়ে তাকেই প্রশিক্ষক হিসেবে ফর্মে দাবী করতে পারেন।
* ফর্মের সঙ্গে একটা মেডিকেল সার্টিফিকেট থাকে যা আবেদনকারী যেকোনো রেজিষ্ট্রার্ড ডাক্তারের কাছ থেকে পূরণ করাতে পারেন। পরিচিতি যেকোনো ফার্মেসীতে যে জেনারেল প্র্যাক্টিশনারের কাছ থেকেএই সার্টিফিকেট পূরণ করা যেতে পারে। সার্টিফিকেটের ফর্মে নিজের ছবি লাগাতে হবে যার উপরেই ডাক্তারবাবু তাঁর স্বাক্ষর দেবেন।
*নিজের প্রদেয় তথ্য গুলোর সত্যতা প্রমাণের জন্য আবেদনকারীকে ভোটার আইডি কার্ড/বার্থ সার্টিফিকেট /পাসপোর্টের একটি সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে।
* নিজের বর্তমান ঠিকানা প্রমাণের উদ্দেশ্যে আবেদনকারীকে নিজের বাড়ির আগের মাসের বিদ্যুৎ বিলের একটি ফটোকপি জমা দিতে হবে।
* সকল নথিপত্র সংগ্রহ করার পর লার্নার্স লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। সেই হেতু আবেদনকারীকে নির্ধারিত BRTA এর অফিসে যেতে হবে এবং তিনি কোন অফিসে যাবেন তা নির্বাচন করবেন নিজের বর্তমান ঠিকানার উপর নির্ভর করে।
*লার্নার্স লাইসেন্স সংগ্রহ করতে একটি অনুদান জমা দিতে হয়।ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড ধারক আবেদনকারী অনলাইনে ও ফি জমা দিতে পারবে, এতে সময় বাচঁবে; না হলে আবেদনকারী ব্যক্তিটি নিকটতম BRTA অনুমোদিত ব্যাংকের শাখায় এই অনুদান জমা দিতে পারবেন। প্রত্যেকটি BRTA শাখায় একটি ব্যাংক বুথ থাকে যেখানেও এই ফি জমা দেওয়া যায় এবং ফি জমা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে। লার্নার্স পারমিটের অনুদানের পরিমাণ হলো: এক ক্যাটাগরী ৩৪৫ টাকা, বাইক+গাড়ি=৫১৮ টাকা।
*আগের তৈরি লার্নার্স ফর্ম, ফি জমা দেয়ার রশিদ, ভোটার’স আইডি কার্ডের ফটোকপি, বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি, মেডিকেল সার্টিফিকেট, ১টি পাসপোর্ট ও ৩টি স্ট্যাম্প সাইজের ছবি সঙ্গে নিয়ে নিকটবর্তী ও নির্ধারিত BRTA অফিসে যেতে হবে।
* লার্নার্স ফর্ম জমা দেয়ার নির্ধারিত বুথে প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দিতে হবে জমা দিযে হবে ।কাজ হয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ফি জমা দেয়ার রশিদে একটি তারিখ লিখে দেবে এবং সেই তারিখ অনুসারে নিজের লার্নার্স পারমিট সংগ্রহ করতে আসতে হবে।
*নির্ধারিত তারিখে হাজির হয়ে রিসেপশন বুথ থেকে নিজের লার্নার্স পারমিট ও আবেদন ফর্মটি সংগ্রহ করে BRTA অফিসের একজন কর্মকর্তাকে দিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নিতে হবে। স্বাক্ষর করানোর পর ফর্মটিকে পুনরায় রিসেপশন বুথে জমা দিলেই লার্নার্স পারমিট সংগৃহীত করা সম্ভব ।এই পারমিটেই ড্রাইভিং টেস্টের তারিখ, স্থান ইত্যাদি বিস্তারিতভাবে লেখা থাকে। এই তারিখ সাধারণভাবে এক বছর পরে হয়। তবে অনেক আবেদনকারী দালাল অথবা পরিচিত BRTA অফিসারগণের মাধ্যমে এই তারিখ এগিয়ে নিয়ে এসে থাকে।
*সব নিয়মকানুন সাঙ্গ হলে একটি ড্রাইভিং স্কুলে ভর্তি হয়ে যাওয়া বাঞ্ছনীয় অথবা পরিচিত কারো কাছে ড্রাইভিং শিখে ফেলতে পারা যায়। নিয়মিত এক সপ্তাহের ড্রাইভিংয়ে প্রক্রিয়াটি সুস্পষ্টভাবে আয়ত্তে আসে।
আজব সব তথ্য বাংলা তে ~ 100 Mind-Blowing Facts in Bengali | সেরা বাংলা ফ্যাক্ট গুলি
ড্রাইভিং টেস্ট, Driving test
বাংলাদেশে ড্রাইভিং টেস্ট কড়াকড়িভাবে দিতে হয় না তাই অধিকাংশ মানুষই ড্রাইভিং না শিখেই এই টেস্টে উত্তীর্ণ হয় যার ফলস্বরূপ বাংলাদেশে দেশে সড়ক দূর্ঘটনা ঘটার হার অন্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি ।এই পরীক্ষার জন্য করণীয় কার্যাবলী গুলি হল:
১. ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুলগুলি থেকে বই সংগ্রহ করে ও এ বিষয়ে পড়াশোনা করলে রাস্তার সংকেতগুলো সম্পর্কে সম্পর্কে ধারণা প্রাপ্ত করা যায়।
২. ড্রাইভিং পরীক্ষার দিনে নির্ধারিত সেন্টারে উপস্থিত হযে হবে নিজের লার্নার্স পারমিট ও কলম সঙ্গে রেখে।
৩. প্রথমে একটি লিখিত পরীক্ষা হয় ও তার পরে একটি মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। ড্রাইভিং এর বইটি ভালোভাবে অধ্যয়ন করলেই প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দেওয়া খুব সহজ।
8. সর্বশেষ যে পরীক্ষা হয় তা হল প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা বা ফিল্ড টেস্ট যেখানে পরীক্ষার্থীকে একটি গাড়ি/বাইক চালিয়ে দেখাতে হয়। এক্ষেত্রে গাড়ি পার্কিং করা, একটি লাইন ধরে গাড়ি চালিয়ে ইত্যাদি র একটি সহজ প্রক্রিয়া দেখাতে হয়।
৫. তিনটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পরীক্ষার্থীর লার্নার্স পারমিটের পেছনে তিনটি স্বাক্ষর করা হয় যা প্রমাণ করে যে পরীক্ষার্থী জিনি তিনি পরীক্ষায় পাস করেছেন।
স্মার্ট কার্ড লাইসেন্সের জন্য আবেদন, Application for Smart Card License
বাংলাদেশে স্মার্ট কার্ড লাইসেন্স বর্তমানে প্রদান করা হয়ে থাকে যাতে একটি চিপ লাগানো থাকে। এটই ইলেকট্রনিক মেশি দ্বারা সেটিকে পড়তে পারা যায়।
* অনলাইন একটি লিংক থেকে স্মার্ট কার্ড লাইসেন্সের জন্য ফর্ম ডাউনলোড করতে হবে। একটি ইংরেজিতে ও একটি বাংলা ফর্ম থাকবে ; উভয় ফর্ম ই পূরণ করতে হবে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে
* স্মার্ট কার্ড লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত অনুদান লার্নার্স পারমিট সংগ্রহ করার নিয়ম অনুসারেই জমা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে। স্মার্ট কার্ড লাইসেন্সের ফি হল নিম্নরূপ :
(ক) পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফী হল ১৬৮০/-টাকা (৫ বছরের নবায়ন ফীসহ),
(খ) অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফী হল ২৫৪২/-টাকা
(১০ বছরের নবায়ন ফীসহ)
বাংলাদেশ সম্পর্কে ৩০ টি অজানা তথ্য ~ Bangladesh Facts and History in Bengali
নিম্নলিখিত নথিপত্রগুলি ফর্মের সাথে যুক্ত করতে হবে, The following documents must be attached with the form
(১) একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট
(২) নিজের লার্নার্স পারমিটের মূলকপি ও তার ৩টি ফটোকপি
(৩) আবেদনকারী নিজের ৫ কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
(৪) পেশাদার লাইসেন্স আবেদনকারীর ক্ষেত্রে পুলিশ তদন্ত রিপোর্ট জরুরি।
(৫) টাকা জমা দেয়ার রশিদ পেশ করতে হবে এবং সাথে এ তার দু্টি ফটোকপি
(৬) আবেদনকারীর নিজস্ব ভোটার আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি
(৭)সব নথিপত্র ও ছবির অন্তত দুই/তিনটি করে অতিরিক্ত কপি রাখলে ভালো হয় যা প্রয়োজনে কাজে আসতে পারে।
স্মার্ট কার্ডের জন্য আবেদনের নিয়ম, Application Rules for Smart Card
ড্রাইভিং টেস্টে উত্তীর্ণ হওয়ার পর অন্তত ১৫ দিন পর স্মার্ট কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে। তবে অনেকেই পরীক্ষার ফল আসতে দেরি হতে পারে বলে পরীক্ষা পাশের মাস খানেক পরেই প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র সহ ফর্ম জমা দিতে BRTA এর শাখায় চলে গিয়ে থাকেন।
ফর্ম জমা দিলে পরিবর্তে একটি প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ দেয়া হয়ে থাকে যেখানে পরীক্ষার্থীর বায়োমেট্রিক নেয়ার দিন-তারিখ লেখা থাকে।
বাংলাদেশ এর সরকারি ছুটির তালিকা ২০২০ – Download Bangladesh Government Holidays in 2020
বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান, Provision of Biometric Information
স্মার্ট কার্ডের সংগ্রহ করার জন্য আবেদনকারীকে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ছবি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং স্বাক্ষর দোতে হবে। বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদানের পর প্রাপ্তি স্বীকার রশীদটি ফটোকপিসহ সাথে নিয়ে BRTA অফিসে আসতে হবে । তারপর টোকেন সংগ্রহের লাইনে দাঁড়িয়ে সেখান থেকে টোকেন সংগ্রহ করতে হবে। বায়োমেট্রিক কাউন্টারের বাইরের স্ক্রীণে টোকেনের নম্বর ভেসে উঠলে ভেতরে প্রবেশ করে বায়োমেট্রিক প্রদান করতে হবে। বায়োমেট্রিক তথ্য দেয়া হয়ে গেলে আবেদনকারীকে লাইসেন্স ডেলিভারীর তারিখ প্রদান করা হয়ে থাকে । মাত্র ১৫ দিনের মধ্যেই লাইসেন্স তৈরি হয়ে যায় এবং পরে মোবাইলে SMS করে জানিয়ে দেয়া হয়ে থাকে।
স্মার্টকার্ড লাইসেন্স সংগ্রহ, Smartcard License Collection
লাইসেন্স তৈরি হয়ে গেলে মোবাইলের মাধ্যমে SMS করে তা জানিয়ে দেয়া হবে ও লাইসেন্সের নম্বরও দেওয়া থাকবে । SMS পাবার পরবর্তী ১ সপ্তাহের মধ্য BRTA অফিসে হাজির হয়ে নিজের প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ প্রদানের করে স্মার্টকার্ড লাইসেন্স সংগ্রহ করা যাবে।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণের ক্ষেত্রে, In case of obtaining amateur driving license
গ্রাহককে প্রথমে নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ BRTA র নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে।মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ২৪২৭ টাকা ও মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিন পর প্রতি বছর ২৩০/- টাকা জরিমানা ধার্য করা হয়। আবেদনপত্র ও সংযুক্ত কাগজপত্র সঠিক পাওয়া গেলে সেই দিনই গ্রাহকের বায়োমেট্রিক্স গ্রহণ করা হয়ে থাকে। স্মার্ট কার্ডের প্রিন্টিং সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে অবগত করে দেওয়া হয়।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণের ক্ষেত্রে, In case of getting professional driving license
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সধারীদের একটি ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষায় পাস করার পর নির্ধারিত ফি জমা দিতে হয়। মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিনের মধ্যে হলে ১৫৬৩ টাকা এবং মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিন পরে প্রতি বছর ২৩০ টাকা জরিমানা দিতে হয়। প্রয়োজনীয় নথিপত্র সহ বিআরটিএর নির্দিষ্ট সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে এবং সব ধরনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে গ্রাহককে এসএমএসের মাধ্যমে অবগত করানো হয়।
- গুপ্তমুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি, Best details on Cryptocurrency in Bengali
- আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং, Best write-up on Outsourcing and freelancing in Bengali
- মোবাইল ব্যাংকিং, Know in detail about Mobile banking in Bengali
- সাইবার অপরাধ বা সাইবার ক্রাইম, Best write-up on Cyber crime in Bengali
- ই-লার্নিং ও আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা, Know what is e-learning in Bengali
উপসংহার, Conclusion
যতই দক্ষই একটি গাড়িচালক হোন না কেন প্রত্যেকেরই রাস্তায় গাড়ি চালাবার সময় যেটি অবলম্বন করে চলা উচিত তা হল ‘সাবধানতা’। রাস্তায় সাবধানতা বজায় রেখে, নিরাপদে এবং সতর্কভাবে গাড়ি চালানো একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্ত চালকের কাছে তার দক্ষতা প্রমাণের সবথেকে বড় ছাড়পত্র।
Frequently Asked Questions
লার্নার্স পারমিট সংগ্রহ করতে হয় কেন?
ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বপ্রথম শর্তটি হলো গাড়ি চালানো শেখার পূর্বে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করা। এটি একপ্রকার শিক্ষানবিশ চালকের অনুমতি পত্র বলা যেতে পারে।
BRTA র পুরো অর্থ কী?
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি
বিআরটিএ প্রশ্ন কি শক্ত?
বিআরটিএ প্রশ্নগুলির লক্ষ্য চালকদের গাড়ি চালনা সম্বন্ধীয় ধারণা এবং তত্ত্বের উপলব্ধি ব্যাপারে পরীক্ষা করা। বিআরটিএ প্রশ্নের প্রশ্নগুলির প্রকৃতি বাংলাদেশের সমস্ত শহর এবং নগরগুলির জন্য একই। সুতরাং বাংলাদেশী ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীদের আগের বছরের প্রশ্নগুলি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা উচিত এবং সাবধানতার সাথে বিআরটিএর প্রশ্নপত্রগুলি উত্তীর্ণ করা উচিত।
বিআরটিএ পরীক্ষার প্রশ্নের মাধ্যম কী?
প্রার্থীরা বিআরটিএ ড্রাইভিং লাইসেন্স (ডিএল) পরীক্ষা বাংলা বা ইংরেজি উভয় ক্ষেত্রেই নেওয়া হয়ে থাকে।