আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) সম্পর্কে বিস্তারিত, Best Details about IVF (In Vitro Fertilization) in Bengali



ভূমিকা, Introduction 

 জীবনের কোনো এক সময় বেশির ভাগ মানুষ তাদের সন্তান ধারণের প্রবল ইচ্ছা অনুভব করে। সাধারণত ৮৫% দম্পতি স্বচেষ্টায় গর্ভাবস্থা অর্জন করে। অবশিষ্ট বাকি বহু মহিলারা নিজের বন্ধ্যাত্বের জন্য চিকিৎসার সন্ধান করেন। কেউ যদি বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসায় সহায়তার প্রয়োজন বোধ করে তবে তারা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে  “আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন)” নামক একটি বিশেষ কৌশল এর সাহায্যে বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা করতে পারেন। আজকের এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আমরা আইভিএফ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করবো। 

আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন) সম্পর্কে বিস্তারিত

আই ভি এফ পদ্ধতি কি, What is the IVF procedure?

আইভিএফ (In Vitro fertilization) হল এক ধরনের মহিলা বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা তথা সহায়ক প্রজনন প্রযুক্তি যার মাধ্যমে শুক্রাণুর সাথে ডিম্বাণু ভিট্রোতে অর্থাৎ মানুষের শরীরের বাইরে মিলিত হয়। এই নিষিক্ত ডিম কে ভ্রুণ বলা হয়। এই ভ্রূণ সংরক্ষণ করার জন্য হিমায়িত করে রাখা হয় এবং সঠিক সময়ে স্থানান্তরিত করা হয় মহিলার জরায়ুতে।

প্রতিকূল বা অনুকূল পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে, IVF বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করা হয়, যথা :

● আপনার ডিম এবং আপনার সঙ্গীর শুক্রাণু।

● দান করা ভ্রুণ।

● দাতা ডিম এবং আপনার সঙ্গীর শুক্রাণু।

● আপনার ডিম এবং দাতা শুক্রাণু।

● দাতা ডিম এবং দাতা শুক্রাণু ।

● গর্ভধারণ পদ্ধতির উচ্চ সাফল্য পাওয়ার জন্য বিশ্বমানের IVF ল্যাব এবং কৌশল ব্যবহার ।

আই ভি এফ পদ্ধতি কি

আধুনিক জীবন ও প্রযুক্তি রচনা, Best composition about Modern life and technology in Bengali

আইভিএফ (In Vitro Fertilization) এর বিভিন্ন ধাপ, Different stages of IVF (In Vitro Fertilization).

ওভারিয়ান স্টিমুলেশন 

IVF এর প্রথম ধাপকে স্টিমুলেশন বলা হয়, যেখানে ডিমের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য মহিলাদেরকে চিকিৎসা দান করা হয়। সাধারণত, মহিলাদের দেহে প্রতি মাসে একটি করে ডিম উৎপাদিত হয়, তবে আইভিএফ পদ্ধতিতে বিভিন্ন ঔষধ এর প্রভাবে একাধিক ডিম নির্গত হয়। এরপর মহিলাদের ডিম্বাশয়টিকে পরীক্ষা করতে ট্রান্সভ্যাজাইনাল আল্ট্রাসাউন্ড এবং দেহে হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করতে রক্ত পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

মহিলাদের দেহ থেকে ডিম পুনরুদ্ধার

মহিলাদের শরীরে উৎপন্ন ডিম বের করার উদ্দেশ্যে একটি ছোট অস্ত্রোপচার প্রয়োজন হয়, তবে কোনো মহিলা যদি ডিম উৎপাদনে সক্ষম না হন, তাদের ক্ষেত্রে পরবর্তী প্রক্রিয়ার দান করা ডিমগুলি ব্যবহার করা হয়।

মহিলাদের গর্ভধারণ

IVF এর তৃতীয় ধাপে থাকে গর্ভধারণ এবং নিষিক্তকরণ। শুক্রাণু-র সঙ্গে সর্বোত্তম মানের ডিম্বাণু নির্দিষ্ট মহিলার শরীরে একসাথে স্থাপন করা হয়। সাধারণত গর্ভধারণের কয়েক ঘন্টা পর শুক্রাণুটি ডিমের সাথে নিষিক্ত হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে, চিকিৎসক যদি মনে করেন যে শুক্রাণুর নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম আছে, তবে শুক্রাণুটিকে সরাসরি ডিম্বাণুতে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয়। একে ইন্ট্রাসাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (ICSI) বলা হয়।

ভ্রূণ সৃষ্টি

ডিম যখন শুক্রাণুর সাথে নিষিক্ত হয়, তখন একটি ভ্রূণের সৃষ্টি হয়। ওই ভ্রূণটি সঠিকরূপে বৃদ্ধি হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষাগারে বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। তখন যদি ভ্রূণের মধ্যে কোনও রকম অস্বাভাবিকতা পরিলক্ষিত হয়, যা পরবর্তীতে হয়তো শিশুর মধ্যে বিভিন্ন ব্যাধি সৃষ্টি করতে পারে, তবে পরীক্ষাগারে থাকা বিজ্ঞানীরা নির্দিষ্ট ব্যাধির জন্য দায়ী একক কোষটিকে ভ্রূণ থেকে সরিয়ে দেন।

আইভিএফ (In Vitro Fertilization) এর বিভিন্ন ধাপ

ভ্রূণ স্থানান্তর

IVF এর পঞ্চম তথা শেষ ধাপ হচ্ছে ভ্রূণ স্থানান্তর। ডিম্ব পুনরুদ্ধার ও তার নিষিক্তকরণের ৩ থেকে ৫ দিন বাদে পরিণত ভ্রূণটিকে নির্দিষ্ট মহিলার গর্ভে স্থাপন করে দেওয়া হয়। একটি টিউব বা ক্যাথেটার এর মাধ্যমে ভ্রূণটি মহিলার জরায়ুর মধ্যে দিয়ে যোনি থেকে গর্ভে চলে যায়।

মানব কল্যাণে বিজ্ঞান, Best compostion about Science in human welfare in Bengali

অনুর্বর দম্পতিদের বিভিন্ন সমস্যা, Various problems of infertile couples

সাধারণত আইভিএফ চিকিৎসাটি সেইসব অনুর্বর দম্পতিদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়, যাদের ক্ষেত্রে নিম্ন সমস্যাগুলো দেখা দেয়:

● অকাল ডিম্বাশয় সংক্রান্ত ব্যর্থতা।

● এন্ডোমেট্রিওসিস।

● ফ্যালোপিয়ান টিউবের ব্লকেজ/ক্ষতি।

● পি সি ও এস।

● জরায়ু ফাইব্রইডস।

● জেনেটিক ডিসঅর্ডার বা জিনগত সমস্যা।

● পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব।

● বিভিন্ন কৌশল, যেমন উর্বরতা ওষুধ বা অন্তঃসত্ত্বা ইন্সেমিনেশন (IUI) এর ব্যবহার কার্যকর না হওয়া।

● উভয় অংশিদার অভ্যুক্ত বন্ধ্যাত্ব বা অজোস্পারমিয়া।

অনুর্বর দম্পতিদের বিভিন্ন সমস্যা

ডিলিট হওয়া ছবি, অডিও, ভিডিও ফাইল ফিরিয়ে আনুন, Know how to Recover deleted photos, audio, video files in Bengali

মহিলা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা কিভাবে হয়? How is female infertility treated?

IVF (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন)

IVF হল ART কৌশলগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ সাফল্যের হার সহ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত একটি পদ্ধতি। শুক্রাণুর সঙ্গে ডিম্বাণু নিষিক্ত করার চিকিৎসা এবং অস্ত্রোপচার পদ্ধতির সংমিশ্রণে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এরপর গর্ভধারণের জন্য নিষিক্ত ডিম্বাণুটিকে জরায়ুতে রোপণ করে দেওয়া হয়।

দাতার ডিম্ব দিয়ে নিষিক্তকরণ

ভিট্রো ফার্টিলাইজেশনের পদ্ধতির ক্ষেত্রে কোনো মহিলার বয়স বেশি হওয়ার ফলে যদি তাদের দেহে ডিম্বাণু তৈরি হওয়া বন্ধ হয়ে যায় বা মহিলারা মেনোপজের আগের পর্যায়ে পৌঁছে যায়, সেক্ষেত্রে কোনো দাতা থেকে ডিম্ব নেওয়া হয় এবং সেই দাতার ডিমগুলি স্বামীর শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত করে দেওয়া হয়, যা ভ্রূণে পরিণত হলে মহিলার জরায়ুতে স্থানান্তরিত করা হয়।

মহিলা বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা কিভাবে হয়

দাতার শুক্রাণুর সঙ্গে ভিট্রো নিষিক্তকরণ পদ্ধতি

যদি কোনো পুরুষের শুক্রাণু সংক্রান্ত কোনোও রকম সমস্যা থাকে এবং সেই ব্যক্তির ক্ষেত্রে TESA (Testicular sperm extraction) এবং M-TESE (Microsurgical testicular sperm extraction) নামক উন্নত শুক্রাণু নিষ্কাশন পদ্ধতিগুলো ব্যর্থ হয়। তবে একমাত্র বিকল্প থাকে দাতার শুক্রাণুর সহায়তা নেওয়া। একজন সুস্থ দাতা থেকে শুক্রাণু নিয়ে কম বয়সী মহিলাদেরর ক্ষেত্রে IUI কৌশলের সাহায্যে সরাসরি গর্ভধারণের ব্যবস্থা করা হয়, অথবা কোনো মহিলার যদি বয়স বেশি হয় তবে IVF+ICSI- পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

আধুনিক শিক্ষায় ইন্টারনেট, Best use of Internet in Modern education in Bengali

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার কি কি বিকল্পগুলি রয়েছে, What are the treatment options for male infertility?

ART (সহায়ক প্রজনন প্রযুক্তি) :

ART চিকিৎসার ক্ষেত্রে পুরুষদের থেকে শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা নারীর যৌনাঙ্গে প্রবেশ করিয়ে দেওয়া হয়। এই পদ্ধতি IVF বা ICSI এর জন্যও ব্যবহার করা হয়।

দাতার শুক্রাণু দিয়ে IVF :

 ক্লিনিকাল বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করেও নির্দিষ্ট পুরুষের থেকে যদি শুক্রাণু বের না করা যায়, তবে সেক্ষেত্রে দাতার শুক্রাণুর ব্যবহার করা হয়। একটি দাতার কাছ থেকে স্বাস্থ্যকর শুক্রাণু নিয়ে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে মহিলার দেহ থেকে ডিম্বাণু নিয়ে তা নিষিক্ত করা হয়।

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার কি কি বিকল্পগুলি রয়েছে

 PICSI এবং মাইক্রোফ্লুইডিক্স

যদি কোনো পুরুষের শুক্রাণুর শারীরবৃত্তবিদ্যা অথবা রূপবিদ্যা খারাপ হয়ে থাকে, তখন PICSI বা মাইক্রোফ্লুইডিক্স নামক উন্নত শুক্রাণু নির্বাচন কৌশল ব্যবহার করা হয়।

ছবি সাজানোর সফটওয়্যার ডাউনলোড করার নিয়ম, Know how to download photo editing software in Bengali

আইভিএফ সাফল্যকে প্রভাবিত করে যে কারণগুলো, Factors that affect IVF success

আইভিএফ পদ্ধতির সাফল্যের হারকে প্রভাবিত করে এবং সাফল্যের সম্ভাবনাগুলির সাথে যুক্ত বিভিন্ন কারণগুলি হল:

● ভ্রূণের বিভিন্ন গুনাগুন: জেনেটিক বা ক্রোমোজোমাল সমস্যা সংযুক্ত দিনগুলি অত্যন্ত দুর্বল হয় এবং IVF চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলোতে কোনো প্রভাব পড়ে না।

● রোপণের ক্ষেত্রে সমস্যা: আইভিএফ পদ্ধতি ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হল ভ্রূণ প্রতিস্থাপন সঠিকভাবে না হাওয়া। ডিমগুলি যদি অযত্নে স্থানান্তর করা হয়, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ভ্রূণের বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যায়। ৫০ শতাংশ রোগীই রোপণের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে পড়েন।

আইভিএফ সাফল্যকে প্রভাবিত করে যে কারণগুলো

● রোগীর সঠিক বয়স: বয়সের সীমা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে ৪০ ঊর্ধ্ব বয়সীদের ক্ষেত্রে আইভিএফ সাফল্যের হার ব্যাপকভাবে হ্রাস পেতে দেখা যায়।

● ডিম্বাশয়-এর প্রতিক্রিয়া: অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ডিম্বাশয়গুলো আইভিএফ ওষুধগুলিতে সঠিকভাবে সাড়া দেয় না। উদাহরণস্বরূপ আইভিএফ ইনজেকশনের প্রতিক্রিয়াগুলোতে কিছু কিছু মহিলার একাধিক ডিম উৎপাদন হয় না।

ভারতীয় রেল নিয়ে বিস্তারিত তথ্য, Best details about Indian Railways in Bengali 

আইভিএফ পদ্ধতিতে হওয়া বিভিন্ন ঝুঁকিগুলি কি, What are the various risks of IVF procedure

ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

কিছু মহিলার ক্ষেত্রে চিকিৎসার সময় ব্যবহৃত ওষুধগুলির প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকতে পারে। উক্ত সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া গুলির হল:

● শ্বাস নেওয়ার সমস্যা হওয়া।

● বিরক্তি ভাব বেড়ে ওঠা।

● প্রায়ই বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়া।

● ডিম্বাশয় বৃদ্ধি পাওয়া।

● পেটে ব্যথা অনুভব হওয়া।

● ঘুমানোর সমস্যা দেখা দিতে পারে।

● গর্ভাবস্থা হ্রাস পেতে পারে।

আইভিএফ পদ্ধতিতে হওয়া বিভিন্ন ঝুঁকিগুলি কি

একাধিক জন্ম :

IVF এর দ্বারা একাধিক ভ্রুন যদি মায়ের গর্ভে স্থানান্তরিত করা হয় তবে সেক্ষেত্রে যমজ, এমনকি ট্রিপল বা আরও বেশি শিশু জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একাধিক ভ্রূণের কারণে গর্ভাবস্থার যে সব সমস্যা হতে পারে, সেগুলি হল:

● মায়ের রক্তচাপ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়া।

● শিশুর জন্ম হওয়ার সময় কম ওজন থাকা বা অকাল জন্ম ঘটা।

● মায়ের ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও এক্ষেত্রে দ্বিগুণ হয়ে যায়।

ডেঙ্গু জ্বর ও তার প্রতিকার, Details about Dengue fever and its remedy in Bengali

IVF ও টেস্টটিউব শিশুর মধ্যে পার্থক্য কি? What is the difference between IVF and test tube baby?

টেস্টটিউব বেবি ও IVF এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আইভিএফ প্রজননে সমস্যাযুক্ত দম্পতির জীবনে একটি শিশুর জন্মদানে সাহায্য করে। একজন বিশেষজ্ঞের দ্বারা ক্লিনিকাল পদ্ধতি অবলম্বন করে বাবার স্পার্মস ও মায়ের ডিম্ব একটি টেস্টটিউবের মধ্যে নিষিক্ত করা হয়, তাই এইভাবে গর্ভধারণ করা শিশুকে টেস্টটিউব বেবি বলা হয়।

IVF ও টেস্টটিউব শিশুর মধ্যে পার্থক্য কি?

IVF এর পরিপূরক পরিষেবা, Complementary services to IVF

মহিলাদের বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসা সরবরাহ করা ছাড়াও IVF সংস্থাগুলো রোগীদের বেশ কিছু পরিপূরক পরিষেবা সরবরাহ করে থাকে, সেগুলি হল:

IVF এর পরিপূরক পরিষেবা

● রোগীর পরিচয়ে গোপনীয়তা বজায় রাখা।

● শীর্ষস্থানীয় বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বিনামূল্যে ক্লিনিক্যাল পরামর্শ গ্রহণ।

● রোগীদের ক্ষেত্রে বিশেষ ডায়েট প্ল্যান তৈরি করে দেওয়া।

উপসংহার, Conclusion 

আমাদের দেশের বহু মানুষ প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যায় ভোগেন, সেক্ষেত্রে আইভিএফ পদ্ধতি শিশু জন্মের একটি উত্তম উপায়। তবে অনেকেই বিষয়টা সম্পর্কে আগ্রহী নয় অথবা এই পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক তথ্য তাদের জানা নেই। আশা করি এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে আইভিএফ সম্পর্কে বেশ কিছু জরুরী তথ্য আপনারা জানতে পেরেছেন।

Recent Posts